বৃহস্পতিবার , ২৬ জানুয়ারি ২০২৩ | ৬ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. আইন আদালত
  2. আন্তর্জাতিক
  3. আশাশুনি
  4. কলারোয়া
  5. কালিগঞ্জ
  6. কৃষি
  7. খুলনা
  8. খেলা
  9. তালা
  10. দেবহাটা
  11. বিনোদন
  12. যশোর
  13. শিক্ষা
  14. শিল্প সাহিত্য ও সংস্কৃতি
  15. শ্যামনগর

সাবেক সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা এড. এন্তাজ আলীর ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

প্রতিবেদক
satkhirar sakal
জানুয়ারি ২৬, ২০২৩ ১২:১২ পূর্বাহ্ণ

নিজস্ব প্রতিনিধি : বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ট সহচর, প্রবীণ রাজনীতিবিদ সাবেক জাতীয় সংসদ সদস্য সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা জননেতা মরহুম এড. এ এফ এম এন্তাজ আলীর ২৫তম মৃত্যু বার্ষিকী আজ। সাবেক সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা এড. এ এফ এম এন্তাজ আলী ১৯৯৮ সালের ২৬ জানুয়ারি পবিত্র শবে ক্বদরের রাতে মৃত্যুবরণ করেন।

তিনি তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলের ভিপি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি এবং ৭১ এর যুদ্ধকালীন সময় মুজিব বাহিনী সাতক্ষীরার (তৎকালীন সময় সাতক্ষীরা মহকুমা) প্রধান ছিলেন। এড. এ এফ এম এন্তাজ আলী ঢাকায় ৬ দফা আন্দোলনের (প্রথম দিনের আন্দোলন) রাজধানীর রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে আন্দোলন শুরু করে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

ওই আন্দোলনে সাবেক কেন্দ্রীয় আ’লীগ নেতা ও সাবেক পানি সম্পদ মন্ত্রী মরহুম আব্দুর রাজ্জাক, সাবেক কেন্দ্রীয় আ’লীগ নেতা ও সাবেক অর্থ মন্ত্রী মরহুম শাহ এস এম কিবরিয়া, সাতক্ষীরার এড. এ এফ এম এন্তাজ আলী ও মাখন মিয়া অন্যতম ছিলেন। পরে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে দেশব্যাপী আন্দোলন ছড়িয়ে দিয়ে জোরদার করতে এড. এ এফ এম এন্তাজ আলী সাতক্ষীরা জেলায় চলে আসেন। এছাড়া তিনি ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সাতক্ষীরা জেলার সভাপতি ছিলেন। স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের সময় ১৯৯০ সালে সর্ব দলীয় ও ১৯৯৬ সালে জেলার আহবায়কের দায়িত্ব পালন করেন।

তাছাড়া তিনি সাতক্ষীরার সামাজিক, ক্রীড়া, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। মরহুম এড. এ এফ এম এন্তাজ আলী ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের সাথে যোগাযোগ রেখে অস্ত্র এনে মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে তুলে দিয়ে তাদেরকে সুসংগঠিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি ৭০ সালে বীরমুক্তিযোদ্ধা খসরু আলমগীরকে সাতক্ষীরা কারাগার থেকে পালাতে ও সাবেক পানি সম্পদ মন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাককে ভারতে নিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অস্ত্র নিয়ে ঢাকায় ফিরে যাওয়ার ব্যবস্থা করেন।

তাছাড়া ১৯৭৫সালের ১৫ আগষ্ট বঙ্গবন্ধুকে স্ব-পরিবারে হত্যার পর তিনি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে ভারত থেকে স্ব-শরীরে গিয়ে দেবহাটার ইছামতি নদী পার করে দেশে আনেন ও তার বাড়ী যাওয়ার ব্যবস্থাও করেন। এ নেতা আজীবন দেশ, জাতি ও মানুষের জন্য কাজ করে গেছেন। এদিকে এড. এন্তাজ আলীর পরিবার জানায়, তার মৃত্যুর পর প্রায় ১১দিনের মাথায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ উদ্যোগে বাস ভবনে আসেন পরিবারকে সান্তনা জানাতে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খোঁজ নিলেও সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগের কোন নেতা এ পরিবারকে খোঁজ নেন না। এমনকি এ নেতার আদর্শ ও স্মৃতিকে মূছে ফেলতে আজও কোন সড়ক বা কোন কিছুতেই নামকরণ করা হয়নি। প্রকৃত পক্ষে, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে গড়ে ওঠা বীরমুক্তিযোদ্ধা এড. এন্তাজ আলীর সেই আদর্শের কোন নেতা এ জেলাতে আর গড়ে উঠিনি। এ জেলার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সড়ক গুলোতে বিভিন্ন ব্যক্তির নামে নামকরণ হলেও এড. এন্তাজ আলীর নামে ২৫বছর পরও কোন নামকরণ করা হয়নি। এড. এন্তাজ আলী ছিলেন একজন আ’লীগ নেতা, সাবেক সাংসদ ও বীরমুক্তিযোদ্ধা। তারপরও কেন তার নামে কোথায় কোন নামকরণ করা হয়না? এ প্রশ্ন এড. এন্তাজ আলীর পরিবারের।

সর্বশেষ - সাতক্ষীরা সদর

আপনার জন্য নির্বাচিত

শ্যামনগরে সুপেয় পানি সংকট নিরসনে সিসিডিবি সংস্থার পানির ট্যাংক বিতরণ

বন বিভাগের অভিযানে ১০ নৌকা সহ ৪৩ জন আটক

নবনির্বাচিত এমপি আশুর সাতক্ষীরায় আগমন স্মরণীয় করতে বিশেষ সভা

জেলা লিগ্যাল এইড কমিটি ও বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতির সভা

কবি কিশোরী মোহন সরকার’র দুইটি গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন

সামেক হাসপাতালের ডায়ালাইসিস ইউনিট পরিদর্শন করলেন ডা. সুব্রত ঘোষ

শ্যামনগরে চর বনায়ন কাটার দায়ে প্রায় দুই ডজন ব্যাক্তির নামে মামলা

তালায় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের মাঝে হাঁসের বাচ্চা বিতরণ

সাতক্ষীরা পরিবার পরিকল্পনার উপপরিচালক স্টান্ড রিলিজ

শিক্ষা জাতীয় করণের রাজপথে আন্দোলনের প্রয়োজন নাই অ্যাড. মুস্তফা লুৎফুল্লাহ এমপি