বুধবার , ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ | ৫ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. আইন আদালত
  2. আন্তর্জাতিক
  3. আশাশুনি
  4. কলারোয়া
  5. কালিগঞ্জ
  6. কৃষি
  7. খুলনা
  8. খেলা
  9. তালা
  10. দেবহাটা
  11. বিনোদন
  12. যশোর
  13. শিক্ষা
  14. শিল্প সাহিত্য ও সংস্কৃতি
  15. শ্যামনগর

বিশ্ব ভালবাসা দিবসে সুন্দরবনকে ভালবাসুন : কেন সুন্দরবন দিবস পালন করবো?

প্রতিবেদক
satkhirar sakal
ফেব্রুয়ারি ১৫, ২০২৩ ১২:২২ পূর্বাহ্ণ

সকাল ডেস্ক : সুন্দরবন আমাদের জাতীয় সম্পদ। এটি এখন বিশ্বঐতিহ্য। জগদ্বিখ্যাত এ প্রাকৃতিক সম্পদের অধিকারী হওয়াতে বিশ্বের বুকে বাংলাদেশকে আলাদা করে চিহ্নিত করা যায়। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলকে প্রাকৃতিক দুর্যোগের হাত থেকে আগলে রেখেছে সুন্দরবন। অনেকটা মায়ের কোলে একটি শিশু যেমন পরম নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে থাকে তেমনি দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের এক বিরাট এলাকা সুন্দরবনকে অবলম্বন করে নিরাপদ রয়েছে।

আমরা জানি ২০০১ সালে খুলনায় অনুষ্ঠিত হয় ১ম জাতীয় সুন্দরবন সম্মেলন। নানান প্রতিকূলতা পেরিয়ে সাফল্য পাওয়া সে সম্মেলনটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছিলেন সেই সময়ের মহামান্য রাষ্ট্রপতি বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমেদ। ২০০১ সালের সেই সুন্দরবন সম্মেলনের পরের বছর থেকেই খুলনাসহ সুন্দরবন সন্নিহিত জেলাগুলোতে ১৪ ফেব্রæয়ারিকে সুন্দরবন দিবস হিসেবে পালন করা হয়ে থাকে।

বর্তমানে এই দিবস পালনের কর্মকান্ডে সংযুক্ত থাকে সুন্দরবন একাডেমী, বন বিভাগ এবং বিভিন্ন জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংগঠন, ব্যবসায়ী সংগঠন, সুন্দরবন সংলগ্ন সাংবাদিক সমাজ এবং প্রকৃতিপ্রেমী আপামর মানুষ। অতিমারি করোনার কারণে ২০২০ সালের পর অন-লাইন ভিত্তিক এবং খুবই ক্ষুদ্র পরিসরে সুন্দরবন দিবস পালন করা হয়েছিল। অনেক সীমাবদ্ধতার মধ্যেও প্রতিবারেরমত এবারও নানান আনুষ্ঠানিকতায় সুন্দরবন দিবস পালন করা হচ্ছে।

একথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের আর্থ-সামাজিক অবস্থাও সুন্দরবনের উপর কম-বেশী সম্পৃক্ত এবং পরিবেশগত দিক দিয়ে পুরোপুরি নির্ভরশীল। এ অঞ্চলের মানুষের জীবন প্রবাহের সাথে সুন্দরবন আবর্তিত আবহমান কাল থেকেই। এ অর্থে সুন্দরবনের ভাল-মন্দ, দুঃখ-বেদনা এ অঞ্চলের মানুষকে নাড়া দেয় প্রচন্ডভাবে। এ অঞ্চলের অধিবাসীদের সাথে সুন্দরবনের রয়েছে আত্মিক সম্পর্ক, নিবিড় ঘনিষ্ঠতা।

এই সুনিবিড় ঘনিষ্ঠতা এবং আত্মার আত্মীয়তার টানেই সুন্দরবনকে আমাদের বেঁচে থাকার অবলম্বন মনে করি, যেমনটি একটি নবজাতক করে তার মাকে। আমরা যারা সুন্দরবন সন্নিহিত এলাকার মানুষ, তাদের বেঁচে থাকার স্বার্থেই সুন্দরবনকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। ২০০৭ ও ২০০৯ সালের ঘূর্ণিঝড় স্বাক্ষ্য দেয় যে, সুন্দরবন পরম মাতৃ¯েœহে আমাদের আগলে রেখেছিল বলেই আমরা খুবই কম ধ্বংসের শিকার হয়েছি।

এ প্রমাণ শুধুই এবারের নয় এটা শতাব্দি থেকে শতাব্দি পর্যন্ত একই ধারায় চলে আসছে। আমরা সুন্দরবনের অনেক ক্ষতি করলেও সুন্দরবন সব সময় শুধুই দিয়ে গেছে বিনিময়ে সে পায়নি কিছুই। আমরা বলতে চাই যারা বুঝে বা না বুঝে সুন্দরবনের ক্ষতিসাধন করে আসছে তাদের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকেই রুখে দাঁড়াতে হবে। এখনই সে সময় সুন্দরবনের ক্ষতিসাধনকারীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার।

কারণ আমাদের নিজেদের বেঁচে থাকার স্বার্থেই সুন্দরবনকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। সুন্দরবন বেঁচে থাকলে সুন্দরবনও বাঁচিয়ে রাখবে আমাদের, মায়ের মতই পরম আদরে। আপনারা জানেন একশ্রেণীর অসাধু মানুষ সুন্দরবনের প্রাণী ও উদ্ভিদবৈচিত্র্য ধ্বংসের মাধ্যমে নিজেদের লাভবান করার অশুভ চক্রান্তে লিপ্ত। শুধুমাত্র বন বিভাগের সামান্য লোকবল ও সীমিত সুযোগ-সুবিধা দিয়ে এ ধ্বংসপ্রয়াস রুখে দেয়া সম্ভব হয় না। সুন্দরবন সন্নিহিত এলাকার মানুষেরও এ কাজে সমর্থন ও সক্রিয় অংশগ্রহণ প্রয়োজন। সুন্দরবন দিবস ব্যাপকভাবে পালন করা হলে মানুষকে সচেতন করে তোলা সম্ভব হবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।

বর্তমানে সুন্দরবনের বেঁচে থাকার ক্ষেত্রে দুটি সমস্যা গুরুত্বপূর্ণ। একটি মনুষ্যসৃষ্ট, অন্যটি প্রকৃতিসৃষ্ট। এখন মানুষ হিসেবে আমরা যেটি খুব সহজে পারি তা’ হল মনুষ্যসৃষ্ট সমস্যা দূর করা। আর প্রকৃতির সৃষ্ট সমস্যা মোকাবেলায় সকল মানুষ এক হওয়া। তাই যদি হয়, তাহলে আমাদের প্রথমে যে কাজটি করতে হবে তা হলো-সুন্দরবনের উপর মানুষের যে অনাচার চলছে, তা পুরোপুরি বন্ধ করা। বেআইনী বৃক্ষ নিধন, বন্যপ্রাণী হত্যা, নিরবিচ্ছিন্ন মৎস্যসম্পদ আহরণ বন্ধ করতে হবে। বলা বাহুল্য, সুন্দরবন শুধুমাত্র পৃথিবীর একক বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বনই নয়, বিশ্বে সুন্দরবনের মত এত সমৃদ্ধ জীববৈচিত্র্য আর কোন বনে নেই। এই জন্যই সুন্দরবনকে বলা হয় ‘জীববৈচিত্র্যের জীবন্ত পাঠশালা’।

একথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের আর্থ-সামাজিক অবস্থাও সুন্দরবনের উপর কম-বেশী সম্পৃক্ত ও নির্ভরশীল। এ অঞ্চলের মানুষের জীবন প্রবাহের সাথে সুন্দরবন আবর্তিত আবহমান কাল থেকেই। এই অর্থে সুন্দরবনের ভাল-মন্দ, দুঃখ-বেদনা এ অঞ্চলের মানুষকে নাড়া দেয় প্রচন্ডভাবে। এ অঞ্চলের অধিবাসীদের সাথে সুন্দরবনের রয়েছে আত্মিক সম্পর্ক, নিবিড় ঘনিষ্ঠতা। এই সুনিবিড় ঘনিষ্ঠতা এবং আত্মার আত্মীয়তার টানেই সুন্দরবনকে আমাদের বেঁচে থাকার অবলম্বন মনে করি।

আমরা যারা সুন্দরবন সন্নিহিত এলাকার মানুষ, তাদের বেঁচে থাকার স্বার্থেই সুন্দরবনকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। বিগত ২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বরের সিডর এবং ২০০৮ সালের ২৫ মে আইলা, ২০২০ সালের ১৮ই মে আম্ফানই স্বাক্ষ্য দেয় যে, সুন্দরবন পরম মাতৃøেহে আমাদের আগলে রেখেছিল বলেই আমরা খুবই কম ধ্বংসের শিকার হয়েছি। এ প্রমাণ শুধুই এবারের নয় এটা শতাব্দি থেকে শতাব্দি পর্যন্ত একই ধারায় চলে আসছে। আমরা সুন্দরবনের অনেক ক্ষতি করলেও সুন্দরবন সব সময় শুধুই দিয়ে গেছে বিনিময়ে সে পায়নি কিছুই। আমরা বলতে চাই যারা বুঝে বা না বুঝে সুন্দরবনের ক্ষতিসাধন করে আসছে তাদের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকেই রুখে দাঁড়াতে হবে। এখনই সে সময় সুন্দরবনের ক্ষতিসাধনকারীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার। কারণ আমাদের নিজেদের বেঁচে থাকার স্বার্থেই সুন্দরবনকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে অনাদিকাল ধরে। সুন্দরবনকে বাঁচিয়ে রাখলে সুন্দরবনও বাঁচিয়ে রাখবে আমাদের, মায়ের মতই পরম আদরে।

বর্তমানে সুন্দরবনের বেঁচে থাকার ক্ষেত্রে দুটি সমস্যা গুরুত্বপূর্ণ। একটি মনুষ্যসৃষ্ট সমস্যা, অন্যটি প্রকৃতিসৃষ্ট সমস্যা। এখন মানুষ হিসেবে আমরা যেটি খুব সহজে পারি তা’ হল মনুষ্যসৃষ্ট সমস্যা দূর করা। আর প্রকৃতির সৃষ্ট সমস্যা মোকাবেলায় সকল মানুষ এক হওয়া। তাই যদি হয়, তাহলে আমাদের প্রথমে যে কাজটি করতে হবে তা হলো-সুন্দরবনের উপর মানুষের যে অনাচার চলছে, তা পুরোপুরি বন্ধ করা। বেআইনী বৃক্ষ নিধন, পশু হত্য, বিষয় প্রয়োগে বা নির্বিচারে মৎস্যসম্পদ আহরণ বন্ধ করতে হবে।

এছাড়াও বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় বন সংরক্ষণে যৌথ ব্যবস্থাপনা একটি কার্যকর পদ্ধতি হিসেবে বিবেচিত। সুতরাং সুন্দরবনের মত অতি স্পর্শকাতর এবং বিশেষ বৈশিষ্টের এই বনের জীববৈচিত্র যথাযথভাবে সংরক্ষণে ব্যাপক জনসম্পৃক্ততা প্রয়োজন।

বিশ্ব ভালবাসা দিবসে সুন্দরবনের প্রতি ভালবাসা জানানোর লক্ষ্যে সুন্দরবন দিবস পালনের এই অভিযাত্রায় বরাবরের মত সুন্দরবন সন্নিহিত এলাকার সাংবাদিক এবং উন্নয়নকর্মীদের অগ্রণী ভূমিকা এবারেও আমাদের উৎসাহিত এবং অনুপ্রাণিত করবে। প্রকৃতির সৈনিক হিসেবে সুন্দরবনের প্রাকৃতিক সম্পদ সুরক্ষায় সাংবাদিকবৃন্দ এবং বেসরকারি উন্নয়ন সংগঠনগুলো সবসময়ই দায়বদ্ধ এবং দায়িত্বশীল। এই দায়বদ্ধতার জায়গা থেকেই তারা সবসময়ই সুন্দরবন দিবস পালনে সরাসরি ভূমিকা রাখেন। আমরা মনে করি সাংবাদিক সমাজ এবং উন্নয়ন প্রতিষ্ঠানসমূহের এই ভূমিকা এবং তাদের ক্ষুরধার লেখনি ও এ্যাডভোকেসির মধ্য দিয়ে আমরা অচিরেই সুন্দরবন দিবসের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি সরকারের কাছ থেকে আদায় করতে পারব- যার দাবি খুলনার মানুষ জানিয়ে আসছে বিগত ২২ বছর যাবৎ।

বনবিভাগ সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী সাম্প্রতিক সময়ে দি রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারসহ সুন্দরবনের প্রাণীর সংখ্যা বাড়ছে। এটা নিঃসন্দেহে খুশীর খবর। কিন্তু এতেই আমরা সন্তুষ্ট হতে চাই না। আমরা চাই-
*১৪ ফেব্রæয়ারি রাষ্ট্রীয়ভাবে সুন্দরবন দিবস পালনের বিষয়ে রাষ্ট্র অবিলম্বে গেজেট প্রকাশ করবে; *সুন্দরবন সংরক্ষণে পশ্চিম বাংলার মতো সুন্দরবন বিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা, সুন্দররন উন্নয়ন পরিষদ বা ‘সুন্দরবন ডেভেলপমেন্ট বোর্ড’ নামে একটি কর্তৃপক্ষ সৃষ্টি করে, সেই কর্তপক্ষের কাছে বর্তমান সুন্দরবন বিভাগের উন্নয়ন নিশ্চিতকরণ, এ অঞ্চলের নদী ও বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণ এবং অন্যান্য দায়িত্ব প্রাদন। এছাড়াও একটি বিশেষ আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা ‘সুন্দরবন ব্যাংক’ প্রতিষ্ঠা করে দরিদ্রদের মহাজন বা অসহনীয় সুদ প্রদানের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য ঐক্যমত্য প্রতিষ্ঠা এবং সরকারী নীতি পরিবর্তনের জন্য প্রভাব সৃষ্টি করা।

* জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকি কমানোর জন্য সুন্দরবনের সম্পদ আহরণ ও ব্যবহারকারী, নাগরিক সমাজ, জনপ্রতিনিধি এবং সংশ্লিষ্ট অন্যদের সমন্বয়ে জনমুখী নীতি’র জন্য চাহিদা সৃষ্টি করা।
* সুন্দরবন অঞ্চলের দরিদ্র মানুষদের জীবন-জীবিকার স্বাভাবিকতা বজায় রাখার জন্য বিদ্যমান সংকট যেমন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, পণ্যমূল্যের নি”মুখিতা, দুর্গম এলাকা, সামাজিক-রাজনৈতিক অস্থিরতা, লবণাক্ততা বৃদ্ধি, পানীয় জলের সংকট, স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সংকট ইত্যাদি উত্তরণে তাদের সাহায্য-পরামর্শ দেয়া এবং কর্মরত গ্রæপ, সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানসমূহকে সহায়তা, পরামর্শ ও উৎসাহ প্রণোদনা প্রদান।
* বিশ্ব জলবায়ু শোধনে সুন্দরবনের অবদানকে বিশ্বব্যাপী সমুন্নত করা।

সার্বিক বিবেচনায় সুন্দরবন বিষয়ে জাতীয়, আঞ্চলিক এবং আন্তর্জাতিক মহলে একটি ঐকমত্য রয়েছে। এই ঐকমত্যকে প্রতিষ্ঠা করতে হলেও সরকারকে সুন্দরবনের জন্য বছরের একটি দিনকে বরাদ্দ দিতে হবে এবং সেটি হতে হবে ১৪ ফেব্রæয়ারী। কারণ সুন্দরবনের কাছের মানুষ যারা সুন্দরবনকে আগলে রেখেছেন পরম মমতায় সেসর সুন্দরবনপ্রেমী প্রতিবছর ১৪ ফেব্রæয়ারী সুন্দরবন দিবস পালন করেছেন প্রায় দুই যুগ ধরে। সুতরাং বেসরকারি এই উদ্যোগেকে সম্মান জানাতে হলেও সরকারিভাবে ১৪ ফ্রেব্রæয়ারী সুন্দরবন দিবস ঘোষণা দেয়ার জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানাচ্ছি।
##

 

সর্বশেষ - সাতক্ষীরা সদর

আপনার জন্য নির্বাচিত

কনস্টেবল হতে এসআই (সঃ/নিঃ) পদমর্যাদার পুলিশ সদস্যদের দুই দিন মেয়াদী প্রশিক্ষণ

“মা” ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে দুঃস্থদের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ

আশাশুনিতে বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা

মনিরামপুরে যুবলীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা, গ্রেপ্তার-২

শ্যামনগর আটুলিয়ায় গাঁজা ও ইয়াবাসহ মাদক কারবারি আটক

দেবহাটায় প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত নারীদের মাঝে সেলাই মেশিন প্রদান

উন্নয়নমুখী সাতক্ষীরা সদর গড়তে মশিউর রহমান বাবু’র গণসংযোগ

কালিগঞ্জে সাবেক সাংসদ ও হুইপ গোলাম রেজার বড় চাচী আর নেই

প্রদীপ্ত প্রতিবন্ধী স্কুল এন্ড ট্রেনিং সেন্টার এর উদ্যোগে ইফতার বিতরণ

স্টাটিকস শিক্ষা সহায়ক সংস্থার নির্বাহী কমিটির সভা