রবিবার , ৫ মার্চ ২০২৩ | ৬ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. আইন আদালত
  2. আন্তর্জাতিক
  3. আশাশুনি
  4. কলারোয়া
  5. কালিগঞ্জ
  6. কৃষি
  7. খুলনা
  8. খেলা
  9. তালা
  10. দেবহাটা
  11. বিনোদন
  12. যশোর
  13. শিক্ষা
  14. শিল্প সাহিত্য ও সংস্কৃতি
  15. শ্যামনগর

সবুজে সমারোহ মনিরামপুর সহ গ্রামের মাঠ, কৃষকের মুখে হাসি

প্রতিবেদক
satkhirar sakal
মার্চ ৫, ২০২৩ ১১:১৮ অপরাহ্ণ

মণিরামপুর প্রতিনিধি : মণিরামপুর উপজেলার মাঠে মাঠে এখন ইরি-বোরো ধান ক্ষেতে সবুজে সবুজে গেথে গেছে। সকাল থেকে সন্ধা পর্যন্ত ইরি-বোরো ক্ষেতে সময় দিচ্ছেন কৃষকেরা। ঝাঁপা অঞ্চলে ইরি-বোরো ধানের চারা রোপনের ২ মাস পর সবুজে সবুজে ছেয়ে গেছে। এ যেন এক অপরুপ দৃশ্য। ঝাঁপা অঞ্চলের মাঠের পর মাঠ, যে দিকে চোখ যায়, সে দিকে দেখা যাচ্ছে কচি সবুজ, ইরি-বোরো ধানের চারা। এগুলো দেখে মন জুড়ায়ে যায়। তাই এ অঞ্চলের কৃষকেরা বুকে রঙ্গিন স্বপ্ন ধারণ করে ইরি-বোরো ধানের ক্ষেতে সময় পার করছেন।

সরেজমিনে দেখা গেছে, ঝাঁপা অঞ্চলের বিভিন্ন মাঠে দেখা যায়- কৃষকেরা কেউ সার-কীটনাশক প্রয়োগ করছেন, কেউ আবার জমিতে পানি সেচের কাজে ব্যস্ত। এই দৃশ্য দেখে মনে হলো, কৃষকদের কাঙ্খিত ফসল ভালোভাবে ফলাতে দম ফেলানোর সময় নেই তাদের। ঝাঁপা গ্রামের চাষি জামাল উদ্দিন তিনি একজন সফল কৃষক। তিনি বলেন, আমি প্রায় ৫ বিঘা জমিতে ইরি-বোরো ধানের আবাদ করিছি। ধানের জমি থেকে আগাছা পরিস্কার করা শেষ হয়েছে।

এখন ধান ক্ষেতে সার ও কীটনাশক প্রয়োগ করছি। চারা গাছের চেহারা দেখে বোঝা যাচ্ছে এবার ভালো ফলন পাওয়া যেতে পারে। ঝাঁপা অঞ্চলের ঢালীপাড়া এলাকার আসাদুজ্জামান বলেন- এখন জমিতে আগাছা পরিষ্কার করা শেষ।এখন শুধু জমিতে সেচ দেওয়া হচ্ছে। কিছুদিন পরে ধানে ফলন আসবে। তিনি আরো বলেন- আমাদের এই সোনালী ফসল ঘরে তুলার আগ পর্যন্ত ব্যস্ততা থাকবো।

মল্লিকপুর গ্রামের কৃষক খলিলুর রহমান বলেন- আমরা সাধারণত কৃষির ওপর নীর্ভরশীল, তাই এই ইরি-বোরো আবাদের পুরো সময় আমাদের ভালো ফলনের আশায় পরিচর্যায় ব্যস্ত থাকতে হয়। স্থানীয় কৃষিবিদরা জানিয়েছেন- চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে ঝাঁপা অঞ্চলে বেশি ফলনশীল হাইব্রিড জাতের ধান জমিতে রোপন করেছেন, তবে এবছর পোকার আক্রমণ কম,এজন্য ভালো ফলনসহ লক্ষ্যমাত্রা র্নিধারণ হবে এটায় আশা করছি।

কৃষিবিদরা আরও জানান- কৃষকেরা মনপ্রান দিয়ে জমিতে ইরি-বোরো ধান চাষ করছেন এবং নিয়মিতভাবে তারা পরিচর্যার কাজও চালিয়ে যাচ্ছেন। যাতে প্রাকৃতিকভাবে কোনো ক্ষতি হওয়ার আগে তারা ফসল ঘরে তুলতে পারেন। স্থানীয় কৃষি অফিস সূত্রে জানাগেছে- চলতি বছর ঝাঁপা অঞ্চলে ইরি-বোরো আবাদে রড মিনিকেট, হিরা, ব্রিসহ হাইব্রিট জাতের ধান আবাদ করেছেন কৃষকেরা।

স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তা বলেন- এখন ইরি-বোরো ধান ক্ষেতে পরিচর্যায় মাঝামাঝি সময়।এসময় সবুজে ঘেরা ফসল দেখে কৃষকের মন আনন্দে মেতে উঠে। ইরি-বোরো চাষ আবাদে কৃষকদের সার্বক্ষণিক সব ধরনের পরামর্শ প্রদান করছি আমরা। তবে সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে চলতি মৌসুমে ইরি-বোরো চাষের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

সর্বশেষ - সাতক্ষীরা সদর

আপনার জন্য নির্বাচিত

আশাশুনিতে স্বাস্থ্য সম্মত স্যানিটারী ল্যাট্রিন প্রকল্পের উপকারভোগিদের প্রশিক্ষণ

“ইসলামের দৃষ্টিতে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার” শীর্ষক আলোচনা সভা

সাতক্ষীরা কিন্ডারগার্টেন স্কুলে বার্ষিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী

কালিগঞ্জে চাঁদা দাবিতে ১৯ জনের নামে মামলা, আটক-২

বন্যায় রুটি আর করোনায় সবজি বিলিয়ে মানবতার ফেরিওয়ালা একজন স্বপনের স্বপ্ন

বাংলাদেশে একটি সফল ইসলামী বিপ্লবের স্বপ্ন দেখি: মুহাঃ ইজ্জতউল্লাহ

হাসিমুখ সেঞ্চুরি একাডেমির উদ্দ্যোগে বৃক্ষবিতরণ

আশাশুনিতে নিয়মিত মামলার আসামী গ্রেফতার

সরুলিয়া ইউনিয়ন ওয়ার্কার্স পার্টির কর্মী সভা

কুলিয়া ইউনিয়ন যুবদলের উদ্যোগে ইফতার সামগ্রী বিতরণ