মঙ্গলবার , ১৩ জুন ২০২৩ | ২৩শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. আইন আদালত
  2. আন্তর্জাতিক
  3. আশাশুনি
  4. কলারোয়া
  5. কালিগঞ্জ
  6. কৃষি
  7. খুলনা
  8. খেলা
  9. তালা
  10. দেবহাটা
  11. বিনোদন
  12. যশোর
  13. শিক্ষা
  14. শিল্প সাহিত্য ও সংস্কৃতি
  15. শ্যামনগর

দেবহাটায় পুষ্টি সপ্তাহের সমাপনি ও ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন বিষয়ক সভা

প্রতিবেদক
satkhirar sakal
জুন ১৩, ২০২৩ ১১:০৭ অপরাহ্ণ

দেবহাটা প্রতিনিধি : জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের সমাপনি দিনে দেবহাটায় পুরষ্কার বিতরণী ও ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল ১০টায় দেবহাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হলরুমে উক্ত আলোচনা সভা ও পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অফিসার ডা. আব্দুল লতিফের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. মুজিবর রহমান।

এসময় থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) নুরুস সালাম সিদ্দিক, উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা অফিসার ডা. পলাশ দত্ত, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সোলায়মান হোসেন, দেবহাটা প্রেসক্লাবের সভাপতি মীর খায়রুল আলম, সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান শাওন, পারুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক বাবু, সখিপুর ইউপি চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম, হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার (রোগ নিয়ন্ত্রণ) ডা. সাকিব হাসান, মেডিকেল অফিসার ডা. অমিতেশ দাশ, ডা. শোভন মল্লিক, ডা. জান্নাতুল ফেরদৌস, ডা. ফাতেমা ফারহানা সহ বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যাক্তিবর্গ।

পরে চিত্রাঙ্কন, কুইজ, বক্তৃতা, বিতর্ক সহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার প্রদান করা হয়। এদিকে, চলতি মাসের আগামী ১৮ তারিখে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে উপজেলার ১২১ টি কেন্দ্রে ১৩ হাজার ৮ শত ৭৮ জন শিশুকে এই সেবার আওতায় আনা হবে। যার মধ্যে ৬-১১ মাস বয়সী শিশুকে নীল রঙের এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী শিশুকে লাল রঙের ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

উল্লেখ্য যে, বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালে রাতকানা রোগ প্রতিরোধ কার্যক্রম গ্রহণ করেন। শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর উদ্যোগ নেন। পরবর্তী সময়ে বর্তমান সরকার ২০১০ সাল থেকে নিয়মিতভাবে বছরে দুইবার ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো অব্যাহত রেখেছে। বর্তমানে ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবজনিত রাতকানা রোগে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা শূন্য দশমিক শূন্য চার শতাংশে নেমে এসেছে।

ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর মাধ্যমে অন্ধত্ব প্রতিরোধ ছাড়াও শিশুর দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি নিশ্চিত হয়। শিশু মৃত্যু হার ২৪ ভাগ হ্রাস করে। হাম, ডায়রিয়া এবং নিউমোনিয়ার কারণে মৃত্যুহার উল্লেখযোগ্য হারে কমে আসে। তাই ৬ থেকে ৫৯ মাস বয়সী সকল শিশুকে এ প্লাস ক্যাম্পেইনের আওতায় আনতে সবাইকে এগিয়ে আসার আহবান জানান ডা. আব্দুল লতিফ।

সর্বশেষ - সাতক্ষীরা সদর

আপনার জন্য নির্বাচিত

শিক্ষা জাতীয় করণ সহ চার দফা দাবিতে সাতক্ষীরায় শিক্ষকদের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি পেশ

আশাশুনিতে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ ও সার বিতরণ

তালায় রাতের আঁধারে বসতবাড়ি ভাংচুর

সাতক্ষীরা জেলা বিশেষ শাখা পরিদর্শন করলেন এসপি এসএন মোঃ নজরুল ইসলাম

শ্যামনগরে সাংবাদিকদের সাথে উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সাঈদের মতবিনিময়

সাতক্ষীরা জেলা ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়নের উদ্যোগে মে দিবস পালিত

দক্ষিণ জনপদে জলবায়ু পরিবর্তনে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে কৃষি ও সবুজায়ন বৃদ্ধির বিকল্প নেই

সাতক্ষীরায় স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদন্ড

খোলপেটুয়ার সেই দেলোয়ারের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলার তদন্ত সম্পন্ন

সাতক্ষীরায় আইডিইবি’র ৫২তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালী ও আলোচনা সভা