মঙ্গলবার , ২৫ জুলাই ২০২৩ | ২২শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. আইন আদালত
  2. আন্তর্জাতিক
  3. আশাশুনি
  4. কলারোয়া
  5. কালিগঞ্জ
  6. কৃষি
  7. খুলনা
  8. খেলা
  9. তালা
  10. দেবহাটা
  11. বিনোদন
  12. যশোর
  13. শিক্ষা
  14. শিল্প সাহিত্য ও সংস্কৃতি
  15. শ্যামনগর

কালিগঞ্জ বসন্তপুর নৌবন্দর চালু করতে অফিস থেকে অফিসে ছুটছেন জেলা আ.লীগ নেতা স্বপন

প্রতিবেদক
satkhirar sakal
জুলাই ২৫, ২০২৩ ২:১৭ পূর্বাহ্ণ

সকাল ডেস্ক : সাতক্ষীরার কালিগঞ্জের বসন্তপুর নৌবন্দর চালু করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক শেখ এজাজ আহমেদ স্বপন। ১৯৬৫ সালে বন্ধ হওয়া এ বন্দরের প্রাণ ফিরিয়ে আনতে তিনি দেশে-বিদেশে ব্যাপক যোগাযোগ করে যাচ্ছেন। বন্দরটি চালু হলে এর সুবিধা ভোগ করবেন জেলার মানুষ। দুদেশের ব্যবসায়ীদের সময় ও পরিবহন ব্যয় বাচবে। জেলায় সৃষ্টি হবে কর্মসংস্থান।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র শেখ কামাল এবং ভ্রাতা শেখ নাসেরের স্মৃতি বিজড়িত এ নৌবন্দর খুলে দিতে পারে অর্থনীতির জানালা। সম্ভাবনার হাতছানি দিচ্ছে বসন্তপুর নৌবন্দর। এমন স্বপ্ন ও চিন্তা থেকে জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক শেখ এজাজ আহমেদ স্বপন ছুটে চলেছেন অফিস থেকে অফিসে। সাতক্ষীরার কালিগঞ্জের সীমান্তবর্তী ইছামতি নদীর তীরে অবস্থিত বসন্তপুর নৌবন্দরের সীমানা নির্ধারণের জন্য বিআইডবিøউটিএ প্রজ্ঞাপন জারী করায় দেখা দিয়েছে আশার আলো।

জানা গেছে, চলতি বছরের ৯ ফেব্রæয়ারি মাসে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক ও বন্দর ও পরিবহনের পরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত পত্রটি সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক বরাবর পাঠানো হয়েছে। পত্রে বলা হয়েছে, অভ্যন্তরীন নৌ-ব্যবস্থাপনা, নৌ-পথের উন্নয়ন, রক্ষণাবেক্ষণ, পরিচালন ও কতিপয় ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে সরকার কর্তৃক Inland Water Transport Authority Ordinance, ১৯৫৮ এর মাধ্যমে বিধিবদ্ধ সংস্থা হিসেবে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহণ কর্তৃপক্ষ (বিআইডবিøটিএ) প্রতিষ্ঠা করা হয়।

উক্ত অর্ডিন্যান্সে বর্ণিত আইনানুগ এখতিয়ার অনুসরণে বিআইডবিøটিএ’র প্রতিটি নদী বন্দরের নিয়ন্ত্রণে পল্টুন/জেটি স্থাপনাসহ লঞ্চঘাট ও ল্যান্ডিং ষ্টেশন নির্মাণ/উন্নয়ন করে থাকে। এছাড়াও, চেজিং ও বান্ডলিং এর মাধ্যমে নৌ-পথের নাব্যতা উন্নয়ন, রক্ষণাবেক্ষণ, নৌ-সহায়ক যন্ত্রপাতি ও মার্কিং সামগ্রী স্থাপনের মাধ্যমে নৌ-চলাচলের সহায়তা প্রদান, পাইলটেড সার্ভিস প্রদান, অনাকাক্সিক্ষত নৌ-দুর্ঘটনা ঘটলে উদ্ধার কার্যক্রম গ্রহণ, হাইড্রোগ্রাফিক জরিপের মাধ্যমে নৌপথের নাব্যতার বিষয়ে সম্মক ধারণা লাভের চার্টসহ জোয়ার ভাটার তথ্য/উপাত্ত প্রকাশ করে থাকে।

এছাড়া, মহামান্য সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট ডিভিশনের রীট পিটিশন নং-৩৫০৩/২০০৯ এবং ১৩৯-৯/২০১৬ এর আদেশ মোতাবেক নদী দখল ও দূষণ রোধকল্পে নদীর উভয় তীরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, ওয়াকওয়ে নির্মাণ ও বৃক্ষরোপনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম গ্রহণ করে থাকে। এছাড়া নদী বন্দরের চালু হলে ভারত-বাংলাদের মধ্যে নৌ-বাণিজ্যক কার্যক্রম আরও গতিশীল হবে।

উল্লেখ্য, The ports Act-১৯০৮ এর সংশ্লিষ্ট বিধান অনুসারে এলাকার গুরুত্ব অনুযায়ী যাত্রী চলাচল ও পণ্য পরিবহনের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নের লক্ষ্যে সরকার সারাদেশে ইতোমধ্যে ৪০টি নদী বন্দর ঘোষণা করেছে। গত ২৫-১০-২০২২ তারিখে এসআরও নং ৩১৬-আইন/২০২২-এর মাধ্যমে সরকার কর্তৃক ‘বসন্তপুর নদী বন্দর’ এর সীমানা নির্ধারণ পূর্বক প্রজ্ঞাপন জারী এবং এস, আর, ও নং ৩১৭-আইন/২০২২ -এর মাধ্যমে বিআইডবিøউটিএ-কে উক্ত নদী বন্দরের সংরক্ষক (ঈড়হংবৎাধঃড়ৎ) নিযুক্ত করা হয়েছে (কপি সংযুক্ত)।

উল্লেখিত নদী বন্দরের তফসিল নি¤œরূপভাবে নির্ধারণ করা হয়েছে: উত্তর সীমানা: সাতক্ষীরা জেলার দেবহাটা উপজেলার কোমরপুরের উত্তরে ইছামতি নদীর পূর্ব তীরে বর্ডারঘাট যা ২২ ডিগ্রি ৩৭ মিনিট ২০ সেকেন্ড উত্তর অক্ষাংশ পর্যন্ত। দক্ষিণ সীমানা: সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার রতনপুর ইউনিয়নের কালিন্দি নদীর পূর্ব তীরে বাঘমারী গাজীবাড়ি যা ২২ ডিগ্রি ১৯ মিনিট ৪৪ সেকেন্ড উত্তর অক্ষাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। ভ‚-ভাগের সীমানা: উপরিউক্ত নদী বন্দর সীমানার আওতায় ইচ্ছামতি বা কালিন্দি নদীর পূর্ব তীরে সাধারণ ভরাকটাল এর সময় বন্দর এলাকায় সর্বোচ্চ পানি সমতল হতে ভ‚-ভাগের দিকে ৫০ (পঞ্চাশ) গজ পর্যন্ত বিস্তৃত।

এমতাবস্থায়, জনস্বার্থে ‘বসন্তপুর নদী বন্দর’ এর উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়নের নিমিত্তে বর্ণিত তফসিল অনুযায়ী তীরভ‚মি/ফোরশোর ভ‚মি বিআইডবিøউটিএ এবং আপনার কার্যালয় কর্তৃক যৌথ জরিপের মাধ্যমে সীমানা চিহ্নিতকরণপূর্বক বিআইডবিøউটিএ’র অনুক‚লে ফোরশোর ভ‚মি হস্তান্তরের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয় ওই চিঠিতে। পত্রটি চার মাসের অধিক সময় সাতক্ষীরায় আসলেও অদ্যাবধি তার কোন কার্যক্রম লক্ষ্য করা যায়নি।

জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক শেখ এজাজ আহমেদ স্বপন বলেন, বসন্তপুর নৌবন্দরের জায়গাটি কাস্টমস কর্তৃপক্ষের জায়গা। বন্দর হবে সেজন্য জায়গাটি বিআইডবিøউটিএর কাছে হস্তান্তর করতে বলছে। জায়গা বুঝে না পেলে বিআইডবিøউটিএ অফিস করতে পারছে না। অফিস করার জন্য আমি বারবার তাগাদা দিচ্ছি কিন্তু তারা চলছে আমরা তো জায়গাই পায়নি।গত ফেব্রæয়ারীর ৯ তারিখ ইস্যু হয়েছে। গত চার মাসে আগে চিঠিটা সাতক্ষীরা ডিসি অফিসে এসেছে। আমি কালগিঞ্জের পিআইওর সাথে কথা বলেছি। তারা চিঠি পাইনি বলে আমাকে জানান।

৪জুন মন্ত্রণালয়ে যেয়ে চিঠি খুঁজে বের করে করেছি। তিনি আরও বলেন, সাতক্ষীরা জেলার উন্নয়নে কিছু করার তাড়না থেকে কালিগঞ্জের বসন্তপুর নৌ-বন্দরটি চালুর উদ্যোগ মাথায় আসে। এরআগে সাতক্ষীরা জেলাকে অর্থনৈতিক অঞ্চল হিসেবে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে আবেদন করি। সেই আবেদনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাতক্ষীরাকে অর্থনৈতিক অঞ্চল হিসেবে গড়ে তোলার জন্য বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ করেন। বসন্তপুর নৌবন্দরটিও সরকার চালু করার উদ্যোগ নিয়েছে। বন্দরটি চালু হলে ব্যবসা-বাণিজ্যে খুলে যাবে সম্ভাবনার দুয়ার। সাতক্ষীরায় প্রতিবছর প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ নানা কারণে উদ্বাস্তু হচ্ছে হাজারো মানুষ। কর্মসংস্থানের অভাব এ জেলায় প্রকট। জেলায় নেই কোন ভারি শিল্প প্রতিষ্ঠান। বসন্তপুর নৌবন্দর চালু হলে মানুষ কর্মসংস্থান খুঁজে পাবে। আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে রাজধানী ঢাকাসহ এজেলায় যুক্ত হবে নতুন পালক।

উল্লেখ্য, সাতক্ষীরা জেলার সীমান্তবর্তী সদর, কলারোয়া, দেবহাটা, কালিগঞ্জ, শ্যামনগর ও সুন্দরবনের সাথে ভারতের ২৭১ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধের পূর্বে সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার বসন্তপুর নামক স্থানে একটি নৌ-বন্দর বিদ্যমান ছিল। বসন্তপুর হতে ভারতের হিঙ্গলগঞ্জ পর্যন্ত যাতায়াত ও বাণিজ্যিক কার্যক্রম চালু ছিল। তখন সেখানে কাস্টমস ও ইমিগ্রেশন বিভাগের কার্যক্রমও চালু ছিল। ১৯৬৫ সালের যুদ্ধের পর উক্ত রুটটি বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরও স্থানীয় জনগণ উক্ত রুটে যাতায়াত করত।

স¤প্রতি সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বসন্তপুর নদী বন্দর প্রতিষ্ঠায় দলের জেলা কমিটির শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক শেখ এজাজ আহমেদ স্বপনকে প্রধান করে একটি কমিটি গঠন করা হয়। জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দও পরিত্যাক্ত এই বন্দর এলাকা পরিদর্শন করেন। কমিটির প্রধান শেখ এজাজ আহমেদ স্বপন বিষয়টি নিয়ে সরকারের বিভিন্ন মহলে দৌড়-ঝাপ করে বন্দর প্রতিষ্ঠার কার্যক্রম গতিশীল করেন। এরপূর্বে সাতক্ষীরার সাবেক জেলা প্রশাসক এসএম মোস্তফা কামাল ‘বসন্তপুর নদী বন্দর, প্রতিষ্ঠায় বেশকিছু কার্যক্রম হাতে নেন।

২০২০ সালে বিভিন্ন সংবাদপত্র ও টেলিভিশনে বন্দর প্রতিষ্ঠার স্বপক্ষে বেশকিছু রিপোর্ট প্রকাশিত হয়। সাতক্ষীরার নাগরিক সমাজও এই দাবীর পক্ষে জোরালো ভ‚মিকা রাখেন এবং জেলা নাগরিক কমিটির পক্ষ থেকে তৎকালীন জেলা প্রশাসকের সাথে সাক্ষাৎ করে জেলার উন্নয়নে বিভিন্ন দাবি দাওয়ার সাথে বসন্তপুর নদী বন্দরের বিষয়টি আলোচনা করেন। স¤প্রতি সাতক্ষীরা নাগরিক অধিকার ও উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির নেতৃবৃন্দ বসন্তপুর নৌ বন্দর এলাকা পরিদর্শন করেন।

সাতক্ষীরার সাবেক জেলা প্রশাসক (ডিসি) এসএম মোস্তফা কামাল ২০২০ সালের নভেম্বরে ‘বসন্তপুর নদী বন্দর, সাতক্ষীরা’ প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে একটি গোপন প্রতিবেদন পাঠান। সেই প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রধানমন্ত্রী সেটাতে সম্মতি দেন এবং ২০২১ সালের ২২ জানুয়ারি নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়কে বন্দর প্রতিষ্ঠার সম্ভাবতা যাচাই এর নির্দেশ দেন। পরবর্তীতে মন্ত্রণালয় নৌবন্দরের সম্ভাব্যতা ও সুফলতা যাচাই করে। আগে ২০২২ সালে সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী ইছামতি নদীর তীরে অবস্থিত বসন্তপুর নদী বন্দরের সংরক্ষকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশ আভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডবিøউটিএ)কে।

রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে উপ-সচিব মোহা: আমিনুর রহমান কর্তৃক ২৬ অক্টোবর স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনের গেজেট স¤প্রতি প্রকাশিত হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে সাতক্ষীরার কালিগঞ্জে বসন্তপুর নদী বন্দর প্রতিষ্ঠার আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়। সীমান্তের ইছামতী-কালিন্দী ও কাকশিয়ালী এই তিন নদীর মোহনায় সাতক্ষীরার কালিগঞ্জের বসন্তপুর গ্রাম। ৫৮ বছর আগে এখানে ছিল সমৃদ্ধ নৌবন্দর। বাণিজ্য হতো ভারতের সঙ্গে। কাছেই সীমান্তের ওপারে ভারতের হিঙ্গলগঞ্জ। সেখান থেকে কলকাতার দূরত্ব মাত্র ৭০ কিলোমিটার। আর বসন্তপুর থেকে মোংলা বন্দরের দূরত্ব ১০০ কিলোমিটারেরও কম।

তখন বসন্তপুর ইমিগ্রেশন দিয়ে বাংলাদেশ-ভারত যাতায়াত করা হতো। এছাড়া সাতক্ষীরার উৎপাদিত মাছ, কাঠ ও কাঠের তৈরী সামগ্রীসহ স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত বিভিন্ন পণ্য ভারতে রপ্তানী হতো এই নৌ বন্দর দিয়ে। স্বাধীনতার পরও এই পথ দিয়ে অনানুষ্ঠানিকভাবে দুই দেশের মানুষের চলাচল ছিল। নৌপথে উল্লেখিত স্থান দিয়ে কালিগঞ্জের বিখ্যাত নাজিমগঞ্জ বাজার ও ভারতের হিঙ্গলগঞ্জের মধ্যে বাণিজ্য ও সাধারণ যাত্রীদের যাতায়াতের ব্যবস্থা চালু ছিল যা ১৯৯৬ সালের পরে আইনানুগভাবে পুনরায় চালু না করার কারণে সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে যায়। পোর্ট চালু থাকাকালীন শুল্ক বিভাগের ব্যবহৃত রামজননী নামক ভবনটি এখনও শুল্ক বিভাগের গুদাম হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এজাজ আহমেদ স্বপন আরও বলেন, ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসারে বসন্তপুর নৌ বন্দর হতে পারে বাংলাদেশ ও প্রতিবেশি দেশ ভারতের ব্যবসায়ীদের আশা-ভরসার ঠিকানা।

সর্বশেষ - সাতক্ষীরা সদর