সোমবার , ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | ৬ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. আইন আদালত
  2. আন্তর্জাতিক
  3. আশাশুনি
  4. কলারোয়া
  5. কালিগঞ্জ
  6. কৃষি
  7. খুলনা
  8. খেলা
  9. তালা
  10. দেবহাটা
  11. বিনোদন
  12. যশোর
  13. শিক্ষা
  14. শিল্প সাহিত্য ও সংস্কৃতি
  15. শ্যামনগর

খাজরায় মাদ্রাসা শিক্ষকের কলা চাষ, সফলতার হাতছানি

প্রতিবেদক
satkhirar sakal
নভেম্বর ১৩, ২০২৩ ১১:০৫ অপরাহ্ণ

সুব্রত গোলদার (খাজরা) আশাশুনি প্রতিনিধি : আশাশুনির খাজরা ইউনিয়নের পল্লীতে এক মাদ্রাসা শিক্ষক তাঁর নিজস্ব জমিতে কলা গাছের চাষ করেছেন। দুই বছরের কলা গাছে ইতিমধ্যে কলার ভাল ফলন পেতে শুরু করেছেন। ফলশ্রæতিতে তিনি ্আরও নতুন নতুন জায়গায় কলা বাগান গড়ে তুলেছেন। ভবিষতে কলার ভাল ফলন আশা করছেন তিনি।

খাজরায় প্রায়ই বাড়িতে দুএকটা কলার গাছ থাকলেও বাণিজ্যিক ভাবে কলা বাগান খুব একটা দেখা যায় না। সোমবার(১৩ নভেম্বর) সকালে খাজরা ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের খালিয়া গ্রামের মৃত আব্দুল গফুর মাওলানার বড় পুত্র মনিপুর ভোলানাথপুর বাগালী দাখিল মাদ্রাসার সুপার আব্দুল হামিদ সানার কলা বাগানে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, প্রায় ৬০শতাংশ জমিতে সারি সারি কলা গাছ। গাছে গাছে ঝুলছে বিভিন্ন জাতের কলার কাধি।

ঝুলছে কলার মোচা। মাদ্রাসা সুপার আব্দুল হামিদ সানা নিড়ানী নিয়ে কলা গাছের পরিচর্চায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। শ্রমিক দিয়ে কলা গাছের তেড় কেটে নতুন বাগানের প্রস্তুতি চলছে। তথ্যানুসন্ধানে আরও জানা যায়,মাদ্রাসা সুপার আব্দুল হামিদ সানার পৈত্রিক প্রায় ৫বিঘা জমিতে আগে এক ফসলী জমিতে ধানের চাষ হত। ধানের ফলন ভাল না হওয়ায় তিনি দুবছর ধরে ধানের জমিতে মাটি ভরাট করে একপাশে মাছ চাষ, এক পাশে কলাবাগান সহ বিভিন্ন সবজির চাষ করছেন।

তিনি প্রথমত ৬০শতাংশ জমিতে কুলবাত,দেশী ডয়া কলা,বর্ধমান ডয়াকলাসহ কয়েক প্রকার কলার চাষ শুরু করেছেন। কলা বিক্রি করে তিনি শিক্ষকতার পাশাপাশি বছরে লক্ষাধিক টাকা অতিরিক্ত আয় করছেন। পাশাপাশি তার কলা বাগান পরিচর্চায় শ্রমিক দিয়ে কাজ করানোর ফলে গ্রামের শ্রমিকদের আয়ের উৎস্য সৃষ্টি হয়েছে। কলা চাষে খরচ কম হওয়ায় আরও অনেক কৃষক ছোট ছোট কলা বাগান তৈরীতে আগ্রহ দেখাচ্ছে।

এবিষয়ে মাদ্রাসা সুপার আব্দুল হামিদ এ প্রতিবেদক কে জানান, আমি মাদ্রাসায় শিক্ষকতার পাশাপাশি বর্তমান সরকারের কৃষি বিপ্লবের সম্ভাবনার অংশ হিসেবে বাণিজ্যিক ভাবে কলার চাষ শুরু করেছি। আমি এখান অতিরিক্ত আয় করার পাশাপাশি কিছু মানুষের আয় করার সুযোগ তৈরী করেছি। কলা চাষকে আমি লাভবান মনে করায় আমার পতিত আরও ৫শতাংশ জায়গায় নতুন কলার তেড় রোপন করেছি। পাশাপাশি বিভিন্ন সবজির চাষ ও মাছ চাষ করছি।

কোন ধরনের সার ব্যবহার করেন এমন প্রশ্নে তিনি জানান,আমি বেশির ভাগ আমার গরুর গোবর দিয়ে জৈব সার ও রাসায়নিক সার ব্যবহার করি। তিনিও আরও বলেন,আমাদের এলাকায় শুকনো মৌসুমে পানির খরা চলে। দূরে পুকুর থেকে পানি আনতে হয়। যার ফলে আমাদের কলা চাষে খরচও বেড়ে যায়। সরকারিভাবে কৃষি অফিসের মাধ্যমে আমরা যদি সেচ পাম্প পাই তাহলে আমাদের সুবিধা হয়। তিনি আরও দাবি করেন সংশ্লিষ্ট কৃষি অফিসাররা যদি নিয়মিত ভাবে আমাদের খোজখবর নিত বা আমাদের বিভিন্ন পরামর্শ দিত তাহলে আমরা আরও আগ্রহী হতাম।

এলাকার প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষকদের দাবি সরকারি কৃষি প্রনোদনা প্রাপ্তি,কৃষি অফিসারদের নিয়মিত বাগান পরিদর্শন,পরামর্শ প্রদান অব্যহত থাকুক। সেজন্য কৃষকরা সংশ্লিষ্টদের আশু দৃষ্টি আকর্ষন করেছেন।

সর্বশেষ - সাতক্ষীরা সদর

আপনার জন্য নির্বাচিত

মহেশ্বরকাটি মৎস্য সেটে ২৫ বছর ব্যবসাকারী ৬ জনকে উচ্ছেদে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ

শ্যামনগরে জুয়ার মাস্টার এজেন্ডরা রক্ষা পেতে রাজনৈতিক নেতাদের ছায়াতলে

১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সাতক্ষীরায় শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা

শ্যামনগরের আইবুড়ি নদী দূষণমুক্তকরণ ও অবৈধ নেট পাটা অপসারণে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা

কালিগঞ্জে অজ্ঞান করে নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট

আবরার ফাহাদের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে সাতক্ষীরায় ছাত্রদলের মৌন মিছিল ও স্মরণ সভা

ধুলিহর-ব্রহ্মরাজপুর গার্লস হাইস্কুলে মহান বিজয় দিবস উদযাপন

কুলিয়ায় উন্মুক্ত ওয়ার্ড সভা অনুষ্ঠিত

সাতক্ষীরা ডিস্ট্রিক্ট হিউম্যান রাইটস ডিফেন্ডার নেটওয়ার্কের মাসিক সভা

আশাশুনি উপজেলা শ্রেষ্ঠ সভাপতি রেখা