সোমবার , ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ২২শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. আইন আদালত
  2. আন্তর্জাতিক
  3. আশাশুনি
  4. কলারোয়া
  5. কালিগঞ্জ
  6. কৃষি
  7. খুলনা
  8. খেলা
  9. তালা
  10. দেবহাটা
  11. বিনোদন
  12. যশোর
  13. শিক্ষা
  14. শিল্প সাহিত্য ও সংস্কৃতি
  15. শ্যামনগর

শ্যামনগরের গাবুরা খেয়াঘাটে যাত্রী ছাউনি না থাকায় দুর্ভোগে যাত্রীরা

প্রতিবেদক
satkhirar sakal
নভেম্বর ২৭, ২০২৩ ১১:৩৪ অপরাহ্ণ

বিলাল হোসেন, শ্যামনগর ব্যুরো : দ্বীপ ইউনিয়ন গাবুরা ও পাশ্ববর্তি খুলনা জেলার কয়রা উপজেলার অধিংশ মানুষ শ্যামনগর ও জেলা শহর সাতক্ষীরার উদ্দেশ্যে যাওয়ার একমাত্র পারাপারের প্রধান খেয়াঘাট হল নীলডুমুর খেয়াঘাট। যাত্রী ছাউনি না থাকায় দূর্ভোগ পোহাতে হয় যাত্রীসহ শিক্ষার্থীদের।

খেয়াঘাটের টোল আদায় করার জন্য একটি ছোট গোলপাতার ছাউনি থাকলেও সেটারও অবস্থা খুব খারাপ। প্রতিদিন এই খেয়াঘাট দিয়ে ২-৩ হাজার সাধারণ মানুষ সহ শিক্ষক শিক্ষার্থী পারাপার হয়। নীলডুমুর খেয়াঘাটে এসে নৌকা বা ট্রলার অপেক্ষায় দাড়িয়ে থাকে যাত্রীরা। যে কারণে রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে বিভিন্ন প্রকার সমস্যার সম্মুখীন হয় যাত্রীরা।

বেশি সমস্যার মধ্যে পড়ে বৃদ্ধ, মহিলা, শিশু, শিক্ষক শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ী ও গর্ভবতি নারীরা। জেলা পরিষদের থেকে চলিত বছরে ভ্যাট ট্রাক দিয়ে ১১ লক্ষ ৬৮ হাজার ২৬৬ টাকা ইজারা দেওয়া হয় খেয়াঘাটটি। এখান থেকে প্রতি মানুষের কাছ থেকে ৫ টাকা মালের ব্যাগ প্রতি ১০ টাকা টোল আদায় করে থাকে। তবে কতৃপক্ষের অবেহেলার কারণে যাত্রী ছাউনি হচ্ছে না বলে জানান যাত্রীরা।

বুড়িগোয়ালিনী ফরেষ্ট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণীর শিক্ষার্থী রহিমা খাতুনের সঙ্গে তিনি বলেন, গাবুরা ইউনিয়নে ২টা মাধ্যমিক বিদ্যালয় থাকলেও সেটা আমার বাড়ি ছাড়া অনেক দূরে। তাই বুড়িগোয়ালিনী হাইস্কুলে পড়তে যাইতে হয়। কিন্তু ডুমুরিয়া খেয়াঘাটে এসে পারাপারের জন্য দীর্ঘ সময় দাড়িয়ে থাকতে হয়। এখানে এসে বসার কোন ব্যাবস্থা নেই।

রোদ বৃষ্টি হলে যাত্রী ছাউনি না থাকায় পার্শ্ববর্তী দোকানে আশ্রয় নিতে গেলে অনেক সময় নৌকা ছেড়ে দেয় সে কারণে অনেক বেশি সমস্যায় পড়তে হয় আমাদের। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পৌঁছাতে পারিনা। সাধারণ যাত্রী হাফিজুল ইসলাম বুলবুল বলেন, খেয়াঘাটে যাত্রী ছাউনি না থাকায় পারাপারে ভোগান্তি পোহাতে হয়। এখানে একটা যাত্রী ছাউনি থাকলে রোদে পুড়ে ও বৃষ্টিতে ভিজতে হতো না।

সকল যাত্রীদের বসার জন্য ভালো সুবিধা হয়। খেয়াঘাটের টোল আদায়কারী মোহর আলী মোল্ল্যা বলেন, যাত্রী ছাউনির জন্য বিভিন্ন জনপ্রতিনিধিদের জানানো হয়েছে কিন্তু তারা এখনো পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা করলো না। সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের কাছে আমি আবেদন জানাই যেন দ্রæত নীলডুমুর খেয়াঘাটে একটি যাত্রী ছাউনির ব্যবস্থা করেন।

গাবুরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জি এম মাসুদুল আলমের বলেন, ডুমুরিয়া খেয়াঘাটে যদি যাত্রী ছাউনি করার মত পর্যাপ্ত জায়গা থাকে তাহলে আমি ওখানে যাত্রী ছাউনি করে দিবো। এই বিষয়ে শ্যামনগর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সাঈদ উজ জামান জানান, জেলা পরিষদ এটার ইজারা দেয় যারা রাজস্ব নেয় তাদের অবশ্যই এ বিষয় টি দেখা উচিৎ।

যাত্রীদের সুবিধার্থে গাবুরা ও বুড়িগোয়ালিনী খেয়াঘাটের যাত্রী ছাউনি নির্মান করা খুব দরকার। জেলা পরিষদ সদস্য গোলাম মোস্তফা (বাংলা) বলেন, এসব গুলো মন্ত্রণালয় স্পেশাল বরাদ্দ দেয়। জেলা পরিষদ বরাদ্দ দিতে পারে না। আমরা অতি দ্রæত নীলডুমুর খেয়াঘাটে একটি ঘাট করবো। ঘাটের দুইপাশে দোকান থাকার কারণে যাত্রী ছাউনি করা সম্ভব হচ্ছে না।

তারপরেও ঘাট করার পরে চিন্তাভাবনা করে দেখবো গাবুরা অথবা নীলডুমুর কোথায় একটা যাত্রী ছাউনি করা যায় কি না। শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: আক্তার হোসেন বলেন, নীলডুমুর খেয়াঘাটটি জেলা পরিষদের আওতাভুক্ত এই বিষয়ে আমি জেলা পরিষদের মাসিক সভায় উপস্থাপন করবো।

সর্বশেষ - সাতক্ষীরা সদর

আপনার জন্য নির্বাচিত

নবারুণ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় আন্ত: স্কুল বিতর্ক প্রতিযোগিতায় আবারও চ্যাম্পিয়ন

তালায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দুর্গা পূজা

ক্যাপ্টেন রবিউল ইসলাম চৌধুরীর স্মৃতিতে স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

কলকাতায় অন্তরে তুমি কবি অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা এমপি রবি

দেবহাটার নওয়াপাড়া বিএনপির কার্যালয় উদ্বোধন

আশাশুনিতে ওয়ার্ড জামায়াতের কমিটি গঠন

জাতীয় সংসদে এমপিদের পেনশন চালুর দাবী জানালেন এমপি রবি

ডুমুরিয়ায় ৩২ লাখ টাকার অনুদানের চেক বিতরণ করলেন ভূমিমন্ত্রী

মাদকবিরোধী অভিযানে ১৯৯ বোতল ভারতীয় ফেনসিডিল আটক

গভির রাতে সাবেক প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি : নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট