রবিবার , ২১ জানুয়ারি ২০২৪ | ২২শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. আইন আদালত
  2. আন্তর্জাতিক
  3. আশাশুনি
  4. কলারোয়া
  5. কালিগঞ্জ
  6. কৃষি
  7. খুলনা
  8. খেলা
  9. তালা
  10. দেবহাটা
  11. বিনোদন
  12. যশোর
  13. শিক্ষা
  14. শিল্প সাহিত্য ও সংস্কৃতি
  15. শ্যামনগর

মনিরামপুরে ঝোপঝাড়ের নিচে ১২০০ বছর আগের স্থাপনার সন্ধান

প্রতিবেদক
satkhirar sakal
জানুয়ারি ২১, ২০২৪ ১১:৩৫ অপরাহ্ণ

জি এম ফিরোজ উদ্দিন, মণিরামপুর প্রতিনিধি : যশোরের মনিরামপুর উপজেলার খেদাপাড়ার ধনপোতা ঢিবিতে চলছে প্রতœতাত্তি¡ক খনন। বুধবার দুপুরে সমতল ভ‚মি থেকে কিছুটা উঁচু ঢিবি। ঢিবিটি একসময় ছেয়ে ছিল ঝোপঝাড়ে। যশোরের মনিরামপুর উপজেলার খেদাপাড়ায় ধনপোতা ঢিবিতে এখন চলছে প্রতœতাত্তি¡ক খনন। খননে প্রাচীন স্থাপনার চিহ্ন বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে। ইতিমধ্যে দুটি চওড়া ইটের দেয়ালের সন্ধান পাওয়া গেছে।

প্রতœতত্ত¡ অধিদপ্তর খুলনা বিভাগীয় কার্যালয়ের দল ধনপোতা ঢিবির আবিষ্কার করেছে। ধনপোতা ঢিবিতে পাওয়া ইটের সঙ্গে কেশবপুরের ভরতভায়নার ভরতের দেউল এবং মনিরামপুরের দোনার এলাকার দমদম পীরের ঢিবির ইটের সঙ্গে মিল রয়েছে। প্রতœতাত্তি¡ক গবেষকদের ধারণা, এ স্থাপনা আনুমানিক ১ হাজার ২০০ বছর আগের। খননকাজ শেষ হলে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যাবে বলে তাঁরা জানান। প্রতœতত্ত¡

অধিদপ্তর খুলনা বিভাগীয় কার্যালয় সূত্র জানায়, ২০০৬ সালে মনিরামপুর উপজেলার দমদম পীরের ঢিবিতে খননকাজ করা হয়। তখন একটি অনুসন্ধানে উপজেলার খেদাপাড়া ধনপোতা ঢিবির সন্ধান পাওয়া যায়। গত ১০ ডিসেম্বর ধনপোতা ঢিবির খননকাজ শুরু হয়েছে। প্রথমে ছয়জন শ্রমিক একটি বর্গে খননকাজ শুরু করেন। এখন ১৭ জন শ্রমিক ৮টি বর্গে খননকাজ করছেন। খননের দ্বিতীয় দিনেই একটি দেয়ালের সন্ধান মিলেছে। পরে আরও একটি দেয়ালের সন্ধান পাওয়া যায়। দেয়ালে দুই ধরনের ইট পাওয়া গেছে।

একটি ইটের দৈর্ঘ্য ৩২ সেন্টিমিটার, প্রস্থ ১৬ সেন্টিমিটার এবং উচ্চতা ৫ দশমিক ৫ সেন্টিমিটার এবং অপরটির দৈর্ঘ্য ৩৬ সেন্টিমিটার, প্রস্থ ২২ সেন্টিমিটার এবং উচ্চতা ৬ সেন্টিমিটার। দেয়ালের গাঁথুনি কাদার। দেয়ালে চুনের জমাট বাঁধা রয়েছে। এ ছাড়া খননে মৃৎপাত্র, পাথরের টুকরা, বাটি, পশুর হাড় ও লোহার পেরেক পাওয়া গেছে। সূত্র জানায়, আটটি বর্গে খননকাজ চলছে। আরও আটটি বর্গে খননকাজ চালানো হবে। চলতি জানুয়ারি মাসজুড়ে খননকাজ চলবে। যশোরের মনিরামপুর উপজেলার খেদাপাড়ার ধনপোতা ঢিবিতে চলছে প্রতœতাত্তি¡ক খনন।

বুধবার দুপুরে ধনপোতা ঢিবির মালিক খেদাপাড়া গ্রামের ছয় ব্যক্তি। তাঁদের একজন প্রতাপ বিশ্বাস বলেন, ‘ঢিবিটিতে জমির পরিমাণ ৫৭ শতক। ঢিবিটি আমাদের ঠাকুরদাদাদের পৈতৃক সম্পত্তি। আমাদের সাত পুরুষ এখানে কোনো বসতি দেখেননি। ঢিবিটি পরিত্যক্ত অবস্থায় ঝোপঝাড়ে ভরে ছিল। এখন সেখানে প্রতœতত্ত¡ অধিদপ্তর খনন করছে।’এলাকাবাসী প্রত্যকে বিশ্বাস করে যে,তাদের পর্বপুরুষরা শুনে আসছেন হাজার বছর আগে এৎানে জমিদার বিরাট রাজার বাড়ী ছিল।তাদের ধারনা বিরাট রাজার ধনোপোতা গুপ্তধন এর সন্ধান মিলতে পারে এখানকার ডিবিরনিচে।তবে প্রতœতাত্তি¡ক অধিদপ্তর বলছে, আমরা নির্দশনের প্রকৃত ইতিহাস অনুসন্ধানের ডিবির খননকাজ শুরু করেছে তারা।

প্রতœতত্ত¡ অধিদপ্তর, খুলনা বিভাগের আঞ্চলিক পরিচালক লাভলী ইয়াসমিন বলেন, ‘ধনপোতা ঢিবি খননে এখন পর্যন্ত দুটি চওড়া ইটের দেয়ালের সন্ধান পাওয়া গেছে। দেয়ালের গাঁথুনি কাদার। দেয়ালে চুনের জমাট বাঁধা রয়েছে। ধনপোতা ঢিবিতে পাওয়া ইট ও গাঁথুনির সঙ্গে কেশবপুরের ভরতভায়নার ভরতের দেউল এবং মনিরামপুরের দোনার এলাকার দমদম পীরের ঢিবির ইট ও গাঁথুনির সঙ্গে সাদৃশ্য রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, স্থাপনাটির আনুমানিক সময়কাল খ্রিষ্টীয় নবম-দশম শতক।

ধনপোতা ঢিবির খনন কাজ দেখভাল করছে প্রতœতত্ত¡ অধিদপ্তরের খুলনা অঞ্চলের কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, ধনপোতা ঢিবিতে পাওয়া ইটের সঙ্গে মনিরামপুরের দোনার অঞ্চলের দমদম পীরের ঢিবি ও কেশবপুরের ভরতভায়নার দেউল ঢিবির সামঞ্জস্য রয়েছে। তাঁদের ধারণা এখানকার স্থাপনাগুলো খ্রিষ্টীয় ষষ্ঠ থেকে দশম শতকের মধ্যকার নিদর্শন। তবে ঢিবিতে প্রাপ্ত স্থাপনা উপাসনালয় নাকি আবাসস্থল সেই বিষয়ে স্পষ্ট কিছু জানাননি তাঁরা।কর্মকর্তারা বলছেন, জানুয়ারি মাস জুড়ে খনন কাজ চলবে।

অন্তত আরও আটটি বর্গে খোঁড়া হবে। কাজ শেষ হলে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যাবে। সরেজমিন দেখা গেছে, ধনপোতা ঢিবিতে ৩৬ বর্গমিটারের (৬দ্ধ৬ মিটার) আটটি বর্গে খনন কাজ করছেন ১৭ জন শ্রমিক। ঢিবির একটি বর্গের খনন হয়েছে মাটির স্তর থেকে ২.৬১ মিটার। যার গভীরতা সমুদ্রের সমতল থেকে ৪.৯১ মিটার। বাকি বর্গগুলোর খনন কিছুটা কম হয়েছে। খনন কাজ দেখতে এসেছেন প্রতœতত্ত¡ বিভাগের খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক লাভলী ইয়াসমিন। আশপাশের এলাকার অনেক নারী-পুরুষ এসেছেন খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো আমলের স্থাপনা দেখতে।

ঢিবিতে চলছে খনন কাজ। প্রতœতত্ত¡ বিভাগ সূত্র বলছে, ২০০৬ সালের দিকে মনিরামপুরে দমদম পীরের ঢিবিতে খনন কাজ চলেছিল। তখন একটি অনুসন্ধানে খেদাপাড়া অঞ্চলের ধনপোতা ঢিবির সন্ধান মেলে। এরপর গত ১০ ডিসেম্বর ধনপোতা ঢিবির আনুষ্ঠানিক খনন কাজ শুরু হয়েছে। শুরুতে ছয়জন শ্রমিক খাঁটিয়ে একটি বর্গে খনন কাজ শুরু হয়েছিল। দ্বিতীয় দিনেই খোঁড়াখুঁড়িতে একটি দেয়ালের সন্ধান মিলে।

স্থানীয়রা বলছেন, সনাতন ধর্মে যে বিরাট রাজার ইতিহাস রচিত হয়েছে সেই বিরাট রাজার বসতি ছিল এখানে। বহু আগে এখানে স্বরূপ নামে একটি নদী ছিল। সে নদীতে এক সময় জাহাজ চলতো। নদীর তীরে ছিল বিরাট রাজার বসবাস। তিনি এখানে বসে বিচার কাজ চালাতেন। ধনপোতা ঢিবিটির মালিক বর্তমানে খেদাপাড়া অঞ্চলের পঙ্কজ বিশ্বাসসহ তাঁদের গোত্রের পাঁচ-ছয় জন ব্যক্তি।
পঙ্কজ বিশ্বাসের ছেলে প্রতাপ বিশ্বাস বলেন, ‘৫৭ শতক এলাকার ঢিবিটি আমাদের ঠাকুর দাদাদের পৈতৃক সম্পদ। আমাদের সাত পুরুষ এখানে কোনো বসতি দেখেননি।’

প্রতাপ বিশ্বাস বলেন, ‘আমরা এখানে চাষাবাদ করি না। ঢিবি পরিত্যক্ত অবস্থায় ঝোপঝাড়ে ভরে আছে। আশপাশের শত শত বসতির গবাদিপশুর খাদ্য ও রান্নার জ্বালানির জোগান হয় এই বাগান থেকে।’

ধনপোতা ঢিবিতে ৩৬ বর্গমিটারের (৬দ্ধ৬ মিটার) আটটি বর্গে খনন কাজ করছেন ১৭ জন শ্রমিক। সুকুমার সরকার নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, ‘৩০-৪০ বছর আগে একবার ঢিবি খোঁড়াখুঁড়ি হইলো। সেবার পাথরের সিঁড়ি পাওয়া গিলো। আমি এক মণ ওজনের একটি পাথর কুড়িয়ে নিছিলাম। পরে খোঁড়াখুঁড়ি বন্ধ হয়ে গিলো।’

ফিরোজ হোসেন নামে এক যুবক বলেন, এই ঢিবি নিয়ে অনেক গল্প শুনেছি। ঢিবি খোঁড়াখুঁড়ির কথা শুনে দেখতে আইছি। এখানকার বড় বড় গাছ কেউ কাটার সাহস করে না। এই ঢিবি নিয়ে অনেক ভয়ের গল্প আছে। প্রতœতত্ত¡ বিভাগের আঞ্চলিক পরিচালক লাভলী ইয়াসমিন বলেন, ধনপোতা ঢিবি খননের ফলে এখন পর্যন্ত কয়েকটি চওড়া ইটের দেয়াল উন্মোচিত হয়েছে। দেওয়ালের ইটের মাপ ৩২দ্ধ ১৬দ্ধ৫.৫ সেন্টিমিটার ও ৩৬দ্ধ ২২দ্ধ৬ সেন্টিমিটার।

ধনপোতা ঢিবিতে পাওয়া ইটের সঙ্গে মনিরামপুরের দোনার অঞ্চলের দমদম পীরের ঢিবি ও কেশবপুরের ভরতভায়নার দেউল ঢিবির সঙ্গে সামঞ্জস্য রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে এখানকার স্থাপনাগুলো খ্রিষ্টীয় ৬-১০ শতকের মধ্যের। তিনি বলেন, ঢিবিতে প্রাপ্ত স্থাপনা দেখে নিশ্চিত কিছু বলা যাচ্ছে না। খনন কাজ শেষ হলে নিশ্চিত হওয়া যাবে এখানে উপাসনালয় নাকি আবাসস্থল ছিল। কাজ শেষে বিস্তারিত জানানো যাবে।ধনপোতা ঢিবির খনন কাজ দেখভাল করছে প্রতœতত্ত¡ অধিদপ্তরের খুলনা অঞ্চলের কর্মকর্তারা।

তাঁরা বলছেন, ধনপোতা ঢিবিতে পাওয়া ইটের সঙ্গে মনিরামপুরের দোনার অঞ্চলের দমদম পীরের ঢিবি ও কেশবপুরের ভরতভায়নার দেউল ঢিবির সামঞ্জস্য রয়েছে। তাঁদের ধারণা এখানকার স্থাপনাগুলো খ্রিষ্টীয় ষষ্ঠ থেকে দশম শতকের মধ্যকার নিদর্শন। তবে ঢিবিতে প্রাপ্ত স্থাপনা উপাসনালয় নাকি আবাসস্থল সেই বিষয়ে স্পষ্ট কিছু জানাননি তাঁরা।

কর্মকর্তারা বলছেন, জানুয়ারি মাস জুড়ে খনন কাজ চলবে। অন্তত আরও আটটি বর্গে খোঁড়া হবে। কাজ শেষ হলে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যাবে। ঢিবিতে চলছে খনন কাজ।

প্রতœতত্ত¡ বিভাগ সূত্র বলছে, ২০০৬ সালের দিকে মনিরামপুরে দমদম পীরের ঢিবিতে খনন কাজ চলেছিল। তখন একটি অনুসন্ধানে খেদাপাড়া অঞ্চলের ধনপোতা ঢিবির সন্ধান মেলে। এরপর গত ১০ ডিসেম্বর ধনপোতা ঢিবির আনুষ্ঠানিক খনন কাজ শুরু হয়েছে। শুরুতে ছয়জন শ্রমিক খাঁটিয়ে একটি বর্গে খনন কাজ শুরু হয়েছিল। দ্বিতীয় দিনেই খোঁড়াখুঁড়িতে একটি দেয়ালের সন্ধান মিলে।

স্থানীয়রা বলছেন, সনাতন ধর্মে যে বিরাট রাজার ইতিহাস রচিত হয়েছে সেই বিরাট রাজার বসতি ছিল এখানে। বহু আগে এখানে স্বরূপ নামে একটি নদী ছিল। সে নদীতে এক সময় জাহাজ চলতো। নদীর তীরে ছিল বিরাট রাজার বসবাস। তিনি এখানে বসে বিচার কাজ চালাতেন। ধনপোতা ঢিবিটির মালিক বর্তমানে খেদাপাড়া অঞ্চলের পঙ্কজ বিশ্বাসসহ তাঁদের গোত্রের পাঁচ-ছয় জন ব্যক্তি।
ধনপোতা ঢিবিতে ৩৬ বর্গমিটারের (৬দ্ধ৬ মিটার) আটটি বর্গে খনন কাজ করছেন ১৭ জন শ্রমিক। সুকুমার সরকার নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, ‘৩০-৪০ বছর আগে একবার ঢিবি খোঁড়াখুঁড়ি হইলো। সেবার পাথরের সিঁড়ি পাওয়া গিলো। আমি এক মণ ওজনের একটি পাথর কুড়িয়ে নিছিলাম। পরে খোঁড়াখুঁড়ি বন্ধ হয়ে গিলো।’

প্রতœতত্ত¡ বিভাগের আঞ্চলিক পরিচালক লাভলী ইয়াসমিন বলেন, ধনপোতা ঢিবি খননের ফলে এখন পর্যন্ত কয়েকটি চওড়া ইটের দেয়াল উন্মোচিত হয়েছে। দেওয়ালের ইটের মাপ ৩২দ্ধ ১৬দ্ধ ৫.৫ সেন্টিমিটার ও ৩৬দ্ধ ২২দ্ধ৬ সেন্টিমিটার। ধনপোতা ঢিবিতে পাওয়া ইটের সঙ্গে মনিরামপুরের দোনার অঞ্চলের দমদম পীরের ঢিবি ও কেশবপুরের ভরতভায়নার দেউল ঢিবির সঙ্গে সামঞ্জস্য রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে এখানকার স্থাপনাগুলো খ্রিষ্টীয় ৬-১০ শতকের মধ্যের। তিনি বলেন, ঢিবিতে প্রাপ্ত স্থাপনা দেখে নিশ্চিত কিছু বলা যাচ্ছে না। খনন কাজ শেষ হলে নিশ্চিত হওয়া যাবে এখানে উপাসনালয় নাকি আবাসস্থল ছিল। কাজ শেষে বিস্তারিত জানানো যাবে ।খননকাজ চলছে। এখনই নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না, এটি কী ধরনের স্থাপনা। খননকাজ শেষ হলে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যাবে।

সর্বশেষ - সাতক্ষীরা সদর

আপনার জন্য নির্বাচিত

যশোর-২ আসনে দলীয় মনোনয়ন চান চিকিৎসক তৌহিদুজ্জামান

কালিগঞ্জে সাংবাদিক মাসুদ পারভেজের দাদি আর নেই

পবিত্র ঈদ-উল ফিতরের জামাত কোথায় কয়টায় অনুষ্ঠিত হবে

কালিগঞ্জে স্ট্রোক জনীত কারণে এসএসসি পরিক্ষার্থীর মৃত্যু

উপকূলের বুনোকন্যা মাঠ থেকে যেভাবে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ফুটবলে অবদান রাখছে ছেলে-মেয়েরা

ধুলিহর-ব্রহ্মরাজপুর বাজারে বিএনপির শান্তি সমাবেশ

আশ্রয়ন প্রকল্পের ঘর পেয়ে জীবন বদলে গেছে ডুমুরিয়ার ভূমিহীন ৮শ ৫টি পরিবারের

‘বঙ্গবন্ধু, আওয়ামী লীগ ও বাংলাদেশ’ ইতিহাসে একই সূত্রে গাঁথা- আ.লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে বীর মুক্তিযোদ্ধা রবি

সাতক্ষীরায় দলিল লেখকদের স্মার্ট অফিস ম্যানেজমেন্ট প্রশিক্ষণ কর্মশালা

দেবহাটায় কম্পিউটার এন্ড নেটওয়ার্কিং বিষয়ক প্রশিক্ষণের উদ্বোধন