মঙ্গলবার , ২৬ মার্চ ২০২৪ | ২২শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. আইন আদালত
  2. আন্তর্জাতিক
  3. আশাশুনি
  4. কলারোয়া
  5. কালিগঞ্জ
  6. কৃষি
  7. খুলনা
  8. খেলা
  9. তালা
  10. দেবহাটা
  11. বিনোদন
  12. যশোর
  13. শিক্ষা
  14. শিল্প সাহিত্য ও সংস্কৃতি
  15. শ্যামনগর

ইছামতির তীরে শ্যামল মাটিতে শুয়ে আছেন শহিদ কাজল : জেলার বধ্যভূমি, গণকবর ও বীর শহীদদের কবর সংরক্ষণ করা হয়নি

প্রতিবেদক
satkhirar sakal
মার্চ ২৬, ২০২৪ ১২:১২ পূর্বাহ্ণ

মোঃ আমিরুজ্জামান বাবু : সারা দেশে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের সব কবর একই নকশায় গড়ে সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে, যাতে যে কেউ বুঝতে পারেন, সেটা একজন মুক্তিযোদ্ধার কবর। বিষয়টি পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এ ব্যাপারে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় কাজ করছে। কিন্তু সাতক্ষীরায় অসংখ্য বধ্যভ‚মি, গণকবর ও বীর শহীদদের কবর থাকলেও সেগুলো সংরক্ষণে এখনও দৃশ্যমান কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।’

৭১ এর বধ্যভূমিমি স্মৃতি সংরক্ষণ কমিটির আহবায়ক অধ্যক্ষ সুভাষ সরকার বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ৫৩ বছরেও ১৯৭১ সালে সংগঠিত হওয়া বধ্যভ‚মিগুলোর অধিকাংশই সংরক্ষণ করা হয়নি। নির্মাণ করা হয়নি স্মৃতিস্তম্ভ।

অথচ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার টানা চার বার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধীন রয়েছে। সাতক্ষীরা শহরের কাটিয়ায় সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে বৃষ্টির কারণে ১৯৭১ সালের ২০এপ্রিল আশ্রয় নেওয়া বাগেরহাট, খুলনা, গোপালগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকার প্রায় চারশত শরণার্থীকে পরদিন দীনেশ কর্মকারের বাড়িতে ব্যায়নট দিয়ে খুচিয়ে খুচিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করে সেখানে লাশ পুতে রাখা হয়।

এছাড়া সদর উপজেলার ঝাউডাঙা, বাঁকাল, মাহমুদপুর, শহরের পালপাড়া, কলারোয়ার মুরারীকাটি পালপাড়াসহ উল্লেখযোগ্য বেশ কয়েকটি বধ্যভ‚মি আজও চিহ্নিত করে সংরক্ষণ ও তাতে স্মৃতি স্তম্ভ তৈরি করা হয়নি। একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে শাহাদাতবরণকারী বীরমুক্তিযোদ্ধা শামসুদ্দোহা খান কাজল শুয়ে আছেন সীমান্ত নদী ইছামতির পাড়ে। সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলার অন্তর্গত ইছামতি নদীর তীরে অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী গ্রাম টাউনশ্রীপুরের শ্যামল মাটিতে চিরনিদ্রায় শায়িত শামসুদ্দোহা খান কাজল।

১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ৭জুন টাউনশ্রীপুর যুদ্ধে হানাদার বাহিনীর গুলিতে শহিদ হন নাজমুল আবেদিন খোকন, শামসুদ্দোহা খান কাজল, নারায়ণ, মুজিবর রহমান ও আবুল কালাম আজাদসহ ৮জন বীর মুক্তিযোদ্ধা। এদের মধ্যে শহিদ নাজমুল আবেদিন ও মুজিবর রহমানকে ভারতের টাকীর জমিদার বাড়ির পাশে কবর দেয়া হয়েছিল। বীরমুক্তিযোদ্ধা শামসুদ্দোহা খান কাজলকে টাউনশ্রীপুরে ইছামতি নদীর পাড়ে কবর দেওয়া হয়। কিন্তু জাতির এই বীর সন্তানের কবর আজও অরক্ষিত। অযতœ-অবহেলায় পড়ে আছে কবরটি।

তাঁর কবরস্থানে যাওয়ার কোন পথ নেই। এক সময় পথ থাকলেও বর্তমানে তা দখল হয়ে গেছে। টাউনশ্রীপুরে ছিল সাতক্ষীরার প্রথম পৌরসভা। এই মাটিতে জন্মগ্রহণ করেছেন অনেক বিখ্যাত ব্যক্তি। ইতিহাস-ঐতিহ্যের পূণ্যভ‚মি এই টাউনশ্রীপুর। টাউনশ্রীপুরে গেলে দেখা মেলে পুরাতন জমিদার বাড়ির ভগ্নাবশেষ। দেখা মেলে ঐতিহাসিক কেদার মাঠ। এই মাঠে ১৯৭১ সালে পাক হানাদার বাহিনী ও মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে তুমুল যুদ্ধ সংঘটিত হয়।

এখানে একটি মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধ রয়েছে। কিন্তু নেই কোন তথ্য সম্বলিত স্মৃতিফলক। দুটি ছোট্ট ফলক রয়েছে। ফলক দুটির একটিতে বানান ভুল অসম্পন্ন বাক্য লক্ষ্য করা যায়। এ থেকে খানিকটা আন্দাজ করা যায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দায়সারা মনোভাব। স্থানীয়দের দেখানোমতে, এখান থেকে সামান্য দূরেই শহিদ শামসুদ্দোহা কাজলের কবর। একেবারে ইছামতি নদীর বেড়িবাঁধের পাশে।

স্থানীয়রা বলেন, এই গ্রামের শ্যামল মাটিতে শুয়ে আছেন-একাত্তরের রণাঙ্গনে শাহাদাতবরণকারী শামসুদ্দোহা খান কাজল। গ্রামের মানুষের সাথে কথা হলে তারা দেখিয়ে দেন শামসুদ্দোহা খান কাজলের কবর।

কিন্তু কবরস্থানে যাওয়ার পথ নেই। নারী-পুরুষ-শিশু কেউই আমাদের শহিদ শামসুদ্দোহা খান কাজলের কবরের কাছে যাওয়ার পথ বলতে পারে না। ৬০-৬৫ বছর বয়সী আব্দুল ওহাব বললেন-ঐ বাগানের মধ্যে শামসুদ্দোহা খান কাজলের কবর। কিন্তু যাওয়ার পথ বন্ধ। ওখানে যেতে হলে লোকের বাড়ির উপর দিয়ে যেতে হবে। সাবুর আলী নামক জনৈক ব্যক্তির বাড়ি ও ঘরের মধ্য দিয়ে যেতে হয় শহিদ শামসুদ্দোহা খান কাজলের কবরের কাছে।

সেখানে গিয়ে দেখা যায়, বুনো গাছে ঢেকে আছে কবরটি। পাশে তাল গাছ আর নিম গাছ। লতা-পাতায় ঢেকে গেছে পাকা কবরস্থানটি। বাইরে থেকে দেখে বোঝার উপায় নেই যে, এখানে একটি কবর আছে। সেখানে দেখা যায় ময়লা-আবর্জনার স্তুপ। অযতœ-অবহেলায় রয়েছে দেশের জন্য জীবন উৎসর্গকারী এই মহান বীরমুক্তিযোদ্ধা শামসুদ্দোহা খান কাজলের কবরটি। স্থানীয়রা বলেন, শামসুদ্দোহা খান কাজল কোন সাধারণ মানুষ নন।

তিনি একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে জীবনদানকারী বীরযোদ্ধা। জাতির গর্বিত সন্তান। তাঁর কবর এভাবে অযতœ-অবহেলায় রয়েছে-এটা কল্পনা করতেও কষ্ট হয়। আগামী প্রজন্ম এই বীরযোদ্ধাদের জীবন ও ত্যাগ অনুকরণ করবে। কিন্তু তাঁর কবরের পাশে গিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পথ নেই। এটা খুবই দু:খজনক। আগামী প্রজন্ম আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে উঠবে কীভাবে যদি এভাবে দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে জীবন উৎসর্গকারী ব্যক্তিদের কবর সংরক্ষণ করা না হয়। সাতক্ষীরা শহরে শহিদ কাজল সরণি নামের একটি সড়ক আছে বলে জানি।

কিন্তু সেই কাজল যে এখানে শুয়ে আছেন তা অনেকেই জানেন না। সরকারের কাছে স্থানীদের দাবি-শামসুদ্দোহা খান কাজলের কবরটি সরকারিভাবে সংরক্ষণ এবং সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য উন্মুক্ত করা হোক। বৃদ্ধ আব্দুল ওহাবও একই দাবি জানান।

স্থানীয়রা এব্যাপারে জেলা প্রশাসকের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেন। শহিদ শামসুদ্দোহা খান কাজলের পিতার নাম আশরাফ উদ্দীন খান, মাতার নাম শামসুন্নাহার খানম।

সাতক্ষীরা শহরের পলাশপোল এলাকায় বাড়ি। চার ভাই আর তিন বোনের মধ্যে শামসুদ্দোহা খান কাজল ছিলেন সবার বড়। তাঁর অন্য ভাই-বোনেরা হলেন-শামসুল আলম খান, শামসুজ্জামান খান কমল, শামসু কামাল খান কামাল, আখতারি জাহান খান চৌধুরী, শামীম আরা খান চৌধুরী ও শাহীন আরা খান।

জানা যায়, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে টাউনশ্রীপুর এলাকা ছিল ৯নং সেক্টরের অধীন। এটি দেবহাটা থানার অন্তর্গত ইছামতি নদীর তীরে অবস্থিত একটি ঐতিহ্যবাহী গ্রাম। এখানে ছিল একটি ই.পি.আর ক্যাম্প। দেবহাটা থানা ছিল পাকবাহিনীর ঘাঁটি। সেখান থেকে পাকসেনারা প্রতিনিয়ত এসে ওই এলাকায় স্থানীয় জনসাধারণের ওপর নানা প্রকার অত্যাচার চালাতো। ধরে নিয়ে যেত গরু, ছাগল ইত্যাদি।

তাদের অত্যাচারের খবর পৌঁছে যায় ৯নং সেক্টর কমান্ডার এম. এ. জলিল ও সাব সেক্টর কমান্ডার ক্যাপ্টেন শাহজাহান মাষ্টারের কাছে। অত:পর সিদ্ধান্ত হয় পাকসেনাদের উক্ত ক্যাম্প আক্রমণ করতে হবে। তাদেরকে উচিত শিক্ষা দেয়ার জন্য ৬জুন ক্যাপ্টেন শাহজাহান মাষ্টারের নেতৃত্বে ভারতের টাকী থেকে সাহসী মুক্তিযোদ্ধাদের একটি দল চাঁদনী রাতে ইছামতি নদী পার হয়ে আসেন। কিন্তু ঐ রাতে পাকসেনাদের কোন অবস্থান না পেয়ে ক্যাপ্টেন শাহজাহান মাষ্টারের নির্দেশে মুক্তিযোদ্ধারা রাতের শেষ ভাগে ইছামতির তীরবর্তী আহম্মদ মিস্ত্রীর বাড়িতে কয়েকটি কাঁচা ঘরে অবস্থান নেন।

ইতোমধ্যে পার্শ্ববর্তী মসজিদের ইমান নূর মোহাম্মদ ফজরের নামাজের আযান দিতে এসে মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থান জেনে ফেলে এবং তাৎক্ষণিকভাবে কোনো কারণেই হোক মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থানের কথা পাকবাহিনীর কাছে পৌঁছে দেয়। ভোর রাতে মুক্তিযোদ্ধারা তখন অনেকেই ঘুমিয়ে। হঠাৎ চোখে পড়ে কয়েকজন পাকসেনা ধীরে ধীরে তাদের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। নির্দেশ মতে তাদের ওপর গুলি ছুড়া হলো। সাথে সাথে খানসেনাদের কয়েকজন অস্ত্রসহ মাটিতে লুটিয়ে পড়ে এবং অনেকে দৌড়ে পালিয়ে যায়। মুহূর্তের মধ্যে শুরু হয়ে যায় গোলাগুলি।

একটানা আড়াই ঘন্টাব্যাপী যুদ্ধ চলে। বিজয়ের উল্লাসে চারিদিক যখন জয়বাংলা জয়বাংলা ধ্বনিতে মুখরিত, দেবহাটার গ্রামগুলো জেগে উঠেছে বিজয়ের গৌরবে, তখন রাজাকাররা গোপনে বিলের পথ ধরে কয়েকশ’ পাকসেনাকে পথ দেখিয়ে নিয়ে আসে দেবহাটায়। দু’দিক ঘেরাও হয়ে ক্যাপ্টেন শাহজাহান মাষ্টার যুদ্ধে লিপ্ত হন। এই অসম যুদ্ধ বেশিক্ষণ চালালে নিজেদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হবে এই চিন্তা করে ক্যাপ্টেন শাহজাহান মাষ্টার প্রত্যাবর্তনের সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু হায়! রাজাকাররা ইছামতি নদীর তীরের নৌকাগুলো ডুবিয়ে দিয়ে গেছে, তখন তারা পাকবাহিনীর সাথে মুখোমুখি। যুদ্ধে লিপ্ত। কিভাবে তারা পাড়ি দেবে ইছামতি নদীর সামনে শত্রæর গুলি।

তারপর ইছামতি নদীর পানির প্রচন্ড ঢেউ। টাকী ক্যাম্পের মুক্তিযোদ্ধারা ক্যাপ্টেন শাহজাহান মাষ্টার ও তাঁর সহযোদ্ধাদের বাঁচাবার জন্য এগিয়ে আসেন, কিন্তু পাকবাহিনীর প্রচন্ড গোলাগুলির মুখে পিছিয়ে যায়। তখন বশিরহাটের দুই বামপন্থী তরুণ বীর জীবনের চরম ঝুঁকি নিয়ে বাঙালি মুক্তিযোদ্ধাদের বাঁচাবার জন্য দু’টি নৌকা নিয়ে ভারতীয় ক‚ল থেকে ইছামতির ঢেউয়ের ওপর সাঁতার দিয়ে চলে আসেন। নৌকা দু’টি বাংলাদেশের তীরে ভিড়লে ক্যাপ্টেন শাহজাহান মাষ্টার তাঁর সহযোদ্ধাদের নিয়ে টাকী ক্যাম্পে পৌঁছান।

৭ জুন, টাউনশ্রীপুর এই ভয়াবহ যুদ্ধে নাজমুল আবেদিন খোকন, শামসুদ্দোহা খান কাজল, নারায়ণ, মুজিবর রহমান ও আবুল কালাম আজাদসহ ৮জন বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদ এবং এরশাদ হোসেন খান হাবলুসহ কয়েকজন গুরুতর আহত হন। মুক্তিযোদ্ধা হাবলুর শরীরে প্রায় ৩০টির মতো গুলি লাগে। উচ্চতর চিকিৎসায় তিনি জীবনে বেঁচে যান। শহিদ নাজমুল আবেদিন ও মুজিবর রহমানকে টাকীর জমিদার বাড়ির পাশে কবর দেয়া হয়েছিল। অত:পর ১৩জুন ক্যাপ্টেন শাহজাহান মাষ্টারের নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধারা নতুন মনোবলে পুনরায় টাউনশ্রীপুর পাকঘাঁটি আক্রমণ করেন এবং ৩৫টি রাইফেল ও কিছু গোলাবারুদ দখল করে স্বঘাঁটিতে প্রত্যাবর্তন করেন।

প্রসঙ্গত: ১৯৭১সালে রক্তক্ষয়ী মহান মুক্তিযুদ্ধে সাতক্ষীরা এলাকায় ছোট-বড় ৫০টি যুদ্ধ হয়। এসব যুদ্ধে শহিদ হন ৩৩জন বীর মুক্তিযোদ্ধা। যেসব মুক্তিযোদ্ধা শহিদ হয়েছেন তাঁরা হলেন-শহিদ মেজর মহিদউজ্জামান (ঈদুল), শহিদ নাজমুল আবেদিন (খোকন), শহিদ শামসুদ্দোহা খান (কাজল), শহিদ সিরাজুল ইসলাম, শহিদ জাকারিয়া, শহিদ হাফিজউদ্দীন মোল্যা, শহিদ আবুবকর গাজী, শহিদ আনছার আলী গাজী, শহিদ আব্দুল আজিজ, শহিদ গোলজার সরদার, শহিদ আবুল কালাম আজাদ, শহিদ ইমাদুল হক, শহিদ মুনসুর আলী, শহিদ শেখ আব্দুল ওহাব, শহিদ শেখ রুহুল কুদ্দুস, শহিদ ছফেদ আলী, শহিদ নূর মোহাম্মদ, শহিদ সোহরাব হোসেন, শহিদ মোজাম্মেল হক, শহিদ লোকমান হোসেন, শহিদ মোজাম্মেল হক, শহিদ আবু দাউদ, শহিদ আবুল কাশেম মন্ডল, শহিদ সুশীল কুমার সরকার, শহিদ আব্দুল ওহাব মন্ডল, শহিদ হারুন অর রশিদ প্রমুখ উল্লেখযোগ্য।

সর্বশেষ - সাতক্ষীরা সদর

আপনার জন্য নির্বাচিত

বাংলাদেশে একটি সফল ইসলামী বিপ্লবের স্বপ্ন দেখি: মুহাঃ ইজ্জতউল্লাহ

সাতক্ষীরা জেলা ভূমিহীন সমিতির কমিটি পূনর্গঠন ও আলোচনাসভা

যশোরে মাদক মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী আটক

নবজীবন ইন্সটিটিউটে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আলোচনা

কালিগঞ্জে সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে পরীক্ষা

কালিগঞ্জে দৈনিক সাতক্ষীরার সকাল পত্রিকার প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

অবসরপ্রাপ্ত অগ্রণী ব্যাংক কর্মকর্তা শেখ ফারুক হোসেন আর নেই

শরাপপুরে স্বর্গীয় কাত্তিক বাবু স্মৃতি ক্রিকেট টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

ঝুঁকিপূর্ণ কাজের সাথে যুক্ত শিশুদের কারিগরি প্রশিক্ষণ প্রদান

চৌমুহনী হাইস্কুলের সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপনে প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের প্রস্তুতি সভা