শনিবার , ৩০ মার্চ ২০২৪ | ২২শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. আইন আদালত
  2. আন্তর্জাতিক
  3. আশাশুনি
  4. কলারোয়া
  5. কালিগঞ্জ
  6. কৃষি
  7. খুলনা
  8. খেলা
  9. তালা
  10. দেবহাটা
  11. বিনোদন
  12. যশোর
  13. শিক্ষা
  14. শিল্প সাহিত্য ও সংস্কৃতি
  15. শ্যামনগর

শ্যামনগরে মেগা প্রকল্পের কাজে গাবুরায় দিন দিন বাস্তুচ্যুত পরিবারের সংখ্যা বাড়ছে, চায় মাথা গোঁজার ঠাই

প্রতিবেদক
satkhirar sakal
মার্চ ৩০, ২০২৪ ১১:৪৭ অপরাহ্ণ

বিলাল হোসেন, শ্যামনগর ব্যুরো : প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিধ্বস্ত সাতক্ষীরার দ্বীপ ইউনিয়ন গাবুরার সুরক্ষায় মেগা প্রকল্পের আওতায় টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের কাজ চলছে। এতে উপক‚লীয় এই ইউনিয়নে বসবাসকারীদের মধ্যে বইছে স্বস্তির হাওয়া।

তবে, চরম বিপাকে পড়েছে নদীর পাড়ের বাস্তুচ্যুত হাজারো পরিবার। কাজের পরিধি বাড়ার সাথে দিন দিন ওই পরিবার গুলোর সংখ্যা বাড়ছে। নিজেদের আশ্রয়ল স্থাল হারিয়ে অনেকে অন্য এলাকায় আশ্রয় গ্রহন করছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) গাবুরা ইউনিয়নের ৯নং সোরা, চাঁদনীমুখা, হরিশখালি ও ডুমুরিয়াসহ বেশ কিছু এলাকার বেড়িবাঁধের পাশে বসবাস করা হাজারো পরিবারকে ঘরবাড়ি ভেঙে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়ায় পরিবারগুলো পড়েছে চরম বিপাকে। আশ্রয় হারানোর ভয়ে পরিবারগুলোর পড়েছে কান্নার রোল। স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে কােথায় যাবেন, সেই চিন্তায় দিশেহারা হয়ে পড়েছে পরিবারগুলো।

সরজমিনে গাবুরার ৯নং সোরা ও চাঁদনীমুখা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, বেড়িবাঁধের পাশে বসবাসকারীদের অনেকেই তাদের ঘর-বাড়ি ভেঙে নিচ্ছেন। শত কর্মব্যস্ততার মাঝেও সেখানে বিরাজ করছে এক নিষ্ঠুর নীরবতা। তারা বলেন, বাপ-দাদাদের পৈত্রিক সম্পত্তি বলতে কিছুই ছিল না। তাই বেড়িবাঁধের কোলে ঘর বেঁধে জীবন কাটছে। এভাবেই কেটেছে দুই প্রজন্ম। হঠাৎ ঘরবাড়ি ভেঙে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়ায় দিশেহারা হয়ে পড়েছে সবাই।

এখন সবাই গৃহহারা। ছোট ছোট বাচ্চা ও পরিবার নিয়ে কোথায় থাকবো? ৯নং সোরা গ্রামের শেখ আব্দুর রহিম বলেন, বাপ দাদার আমল থেকে এই বাঁধের পাশে আছি। এখন ঘর ভেঙে নিতে হচ্ছে, এখন কোথায় যাবো, নেই বাড়তি জমিজমা। ৯নং সোরার চরে একটা গুচ্ছগ্রাম করে দিলে আমাদের ঠাই হতো। গাবুরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জি.এম মাসুদুল আলম বলেন, ৯নং সোরা নদীর চরে হাজার হাজার বিঘা খাস জমি পড়ে আছে।

সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যদি গাবুরার বাস্তুচ্যুত মানুষের কথা মাথায় রেখে একটি গুচ্ছগ্রাম তৈরি করে দিতো, তাহলে মানুষগুলো মাথা গোজার ঠাঁই পেত।

শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা নজিবুল আলম বলেন, বাস্তচ্যুত পরিবার গুলোর জন্যে গুচ্ছগ্রাম করার পরিকল্পনা করা হয়েছে ইউপি চেয়ারম্যানকে জায়গা দেখার কথা বলা হয়েছে। দ্রæত গুচ্ছগ্রাম করার কাজ শুরু হবে।

সর্বশেষ - সাতক্ষীরা সদর

আপনার জন্য নির্বাচিত

ভূরুলিয়া ইয়ুথ সোসাইটির আয়োজনে শ্যামনগরে সীরাতুন্নবী (সাঃ) উপলক্ষ্যে কুইজ প্রতিযোগিতা

শ্যামনগরে মাদক ব্যবসায় বাঁধা দেওয়ায় জামাইকে মেরে মাথা ফাটালো শ্বশুর

খুলনায় শ্রমিকের পুষ্টি নিশ্চিতে প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ

ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলা বিষয়ে সাংবাদিকদের সাথে প্রেস ব্রিফিং করলেন ইউএনও

ঝাউডাঙ্গার ৭ নং ওয়ার্ডের মহিলা জামায়াতের কর্মী সম্মেলন

কালিগঞ্জে আদালতের আদেশ অমান্য করে চলছে সায়েম ইট ভাটার কার্যক্রম

কালিগঞ্জে প্রধানমন্ত্রী’র জন্মদিনে ১হাজার ৭৬টি গাছ রোপন করলেন উপজেলা চেয়ারম্যান

আসন্ন দুর্গাপূজা উদযাপন উপলক্ষে সাতক্ষীরায় মতবিনিময় সভা

বুধহাটা মহেশ্বরকাটিতে এমপি মনোনয়ন প্রত্যাশী মোস্তাকিমের গণসংযোগ

দেবহাটা উপজেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা