বৃহস্পতিবার , ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৬ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. আইন আদালত
  2. আন্তর্জাতিক
  3. আশাশুনি
  4. কলারোয়া
  5. কালিগঞ্জ
  6. কৃষি
  7. খুলনা
  8. খেলা
  9. তালা
  10. দেবহাটা
  11. বিনোদন
  12. যশোর
  13. শিক্ষা
  14. শিল্প সাহিত্য ও সংস্কৃতি
  15. শ্যামনগর

সবুজ শীষে দুলছে ভবদহের কৃষকের সোনালি স্বপ্ন

প্রতিবেদক
satkhirar sakal
এপ্রিল ২৫, ২০২৪ ১২:০১ পূর্বাহ্ণ

মনিরামপুর প্রতিনিধি : এই তীব্র গরমকে উপেক্ষা করেও মাঠে নেমেছেন বাংলার কৃষকরা।পাকাধান ঘরে তুলতে তারা প্রাণবন্তকর চেষ্টা চালাচ্ছেন।দুর থেকে সোনালী ফসলের হাতছানি।বাতাসে দোল দিচ্ছে কৃষকের সোনালী স্বপ্ন। এমন চিত্রটি দেখা গেছে যশোরের ভবদহ অঞ্চলে বোরো চাষে কৃষকের মুখে হাসির ছোঁয়া লেগেছে। ভবদহের সবচেয়ে জলাবদ্ধ এলাকা হচেছ বিল বোকড় ও বিল কেদারিয়া। এই দুই বিলে বোরো আবাদে বাম্পার ফলন হয়েছে।

গত বছর এই দুই বিল পাড়ের কৃষকরা ঘরে ধান তুলতে পারলেও শঙ্কা ছিল এ বছর ফসল হবে কিনা। কিন্তু এ বছরও তাদের মুখে হাসির ঝলক। অনুকুল আবহাওয়া রোগবালাই ও পপোকা মমাকড় এর তেমন আক্রমন না থাকায় এ ববছরে কৃষকের ফসল সুন্দর হহয়েছে।ওই দুই বিলের অধিকাংশ ক্ষেতের ধান এখন পরিপক্ক। শুরু হয়েছে ফসল সংগ্রহ। সরজমিনে এলাকা ঘুরে দেখা যায়, মাঠের শতকরা ৮০ শতাংশ জমির ধান কাটার উপযোগী হয়ে গিয়েছে।

এখন গোলায় তোলার পালা। সকলে চোখ এখন মাঠে যে কখন তার স্বপ্নের সোনালী ফসল ঘরে তুলবে। কেউ মাঠে ধান কাটছে, কেউ মাথায় করে ও বাকে করে ধান তুলছেন।দেখে মনে হচ্ছে দম ফেলার সময় নেই।মণিরামপুরের মনোহরপুরের মাঠে মাঠে এমন টি দেখা গেছে।পাকা ধানের মৌ মৌ গন্ধ ভরে উঠছে কৃষকের মন।গ্রামের কৃষক জাহাঙ্গীর ,রফিক বলেন রোপন থেকে শুরু করে এখন ধান কাটা পযন্ত তো আবহাওয়া অনুকুলে আছে কিন্তু পরে কি হবে তা জানি না। কিছু ধান কেটেছি আর এখনও বাকী আছে।

ধান খুব ভালো হয়েছে।আমরা সব মিলিয়ে খুব ব্যস্ত। ধান কাটা শ্রমিকের দাম এখন পযন্ত একটু কম আছে কয়েক দিন পরে আরো বেশিই হবে। লখাইডাংগা গ্রামের প্রতাপ মন্ডল বলেন, তার তিন বিঘা জমির ধান পেঁকেছে। ধান কাটাও শুরু করেছে। গ্রামের বিদ্যুৎ মন্ডল সাথে আলাপকালে তিনি বলেন, তার অর্ধেক জমির কাটা শেষ।মনোহরপুর গ্রামের তরিকুল বলেন, আমি এবার ৫০ শতক জমিতে ধান রোপন করেছিলাম। এই গরম পড়ছে তার পরও ধান কেটে বেধে বাড়ীতে আনতে পেরেছি ভালো ভাবে। তবে বাজেকুলটিয়া, আলীপুর, পোড়াডাঙ্গা, মনোহরপুর, সুজাতপুর গ্রামের অনেক কৃষকই শঙ্কায় রয়েছে। তারা জানান, আবহাওয়ার উপর নির্ভর করছে সব ফসল ঘরে তোলার। বর্তমানে যে আবহাওয়া চলছে তাতে যে কোনো সময় বিপদের সম্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কোনো কারণে আবহাওয়া বিরূপ হলে তাদের পথে বসতে হবে। যে কারণে তারা যত দ্রæত সম্ভব ফসল ঘরে তোলার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মনোহরপুর ইউনিয়নের মো হাফিজুর রহমান জানান, এ বছর বিল মোট ৫ শ ৮০ হেক্টর জমির মধ্যে ৫ শ ১০ হেক্টর এবং বিল বোকড়ে মোট ১ হাজার ৩ শ ২০ হেক্টর জমির মধ্যে ৭ শ ৩০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়েছে। উবশি ধানের ফলন গড়ে ৩৩ শতকের বিঘা প্রতি ২২ মণ ও হাইব্রিড ধানের ফলন বিঘা প্রতি ২৮ মণ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।মনোহরপুরের বিল কপালিয়া,আড়পাতা ও কুলটিয়া ইউপি চেয়ারম্যান শেখর চন্দ্র রায় বলেন, ভবদহে ২০ সেচযন্ত্র বসিয়ে পানি সেচ দেয়ার সুফল এলাকার কৃষকরা ভোগ করছে। তাই এ বছরও তাদের মুখে হাসি ফুটেছে।

সর্বশেষ - সাতক্ষীরা সদর

আপনার জন্য নির্বাচিত

কালিগঞ্জের সিনিয়র সাংবাদিক শেখ আব্দুল হামিদ আর নেই

তালায় তিন যুগ ধরে পথচারীদের মাঝে পানি তৃষ্ণা দূর করে আসছেন দেবনাথ পরিবার

শওকত হোসেনকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করতে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করুন : মোঃ নজরুল ইসলাম

যশোর অভয়নগরে ৩ ক্লিনিককে আড়াই লাখ টাকা জরিমানা ও সিলগালা

নবজীবন পলিটেকনিকে প্রি-জব ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম

জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবীতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন

পাইকগাছায় রেমালে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে ঔষধ বিতরণ

সাতক্ষীরা জেলা জাসাসের উদ্যোগে বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় ইফতার বিতরণ

সেবা সপ্তাহ উপলক্ষে বৃক্ষরোপন কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন এমপি রবি

আশাশুনির কুল্যার মোড়ে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন উদ্বোধন