নিজস্ব প্রতিনিধি : ‘আমি জানি সাধারণ মানুষের কষ্টটাকি। আমি সাধারণ মানুষকে ধরাবোনা। আমি কারও জমি দখল করবোনা। আমাদেও মতো পরিবার আপনারা কোথায় পাবেন। আমরা জনগনের সাথে বেঈমানী করবোনা।
আমি উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে সবাইকে নিয়ে এমন একটি অবস্থান তৈরি করবো যাতে সাধারণ মানুষ কষ্ট নাপায়।’ সংবাদপত্রে দেওয়া নির্বাচনী ইশতেহারে কথা গুলো বলেছিলেন ৬ষ্ঠ সাতক্ষীরা সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চিংড়ি প্রতীকের প্রার্থী মোঃ গোলাম মোরশেদ।
তিনি এসময় বলেন, ‘বুলি আওড়িয়ে কথার ফুলঝুরি দিয়ে সাধারণ জনগনকে বিভ্রান্ত করবোনা। গুরুত্বপূর্ণ যতটুকু কাজ সদরের মানুষের জন্য করা যায় তা অবশ্যই করবো। যেমন- অনেকে টাকার অভাবে হাসপাতালে যেতে পারেনা। আমি নির্বাচিত হলে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, উপজেলাপরিষদ ও সাধারণমানুষেরসহায়তায় ১৪টি ইউনিয়নে ১৪টি এম্বুলেন্সের ব্যাবস্থা করবো।
মামলা ছাড়া কোন মানুষকে থানায় নিতে হলে মোর্শেদকে ডিঙ্গিয়ে তারপর নিতে হবে। আমাদেও অনেক গ্রাম আছে যেখানে মানুষ গুলো ভ‚মিহীন বা শুধু ছোট আকাওে বসত বাড়িতে বাস করে। তাদের মৃত্যুর পর কবর দেওয়ার মতো জায়গা নাই। যদি সম্ভব হয় তাহলে ছোট পরিসরে হলেও সরকারি গোরস্থানের ব্যবস্থা করবো।
আমি দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগের একজন কর্মী। জননেত্রী সহ নেতাদের স্বানিধ্য আছে। যত টুকু পারা যায় উন্নয়ন কর্মকান্ড আনার চেষ্টা করবো। দেশে সন্ত্রাস এক সময় ছিলো, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী হস্তক্ষেপে এখন অনেক কম। কিন্তু মাদকটা আমাদেও এলকায় বড্ড বেশি। আমি চেষ্টকরবো মাদক নির্মূলের। ’জয়ের ব্যাপারে আশা প্রকাশ করে গোলাম মোর্শেদ বলেন, ‘বিজয় আমাদেও সুনিশ্চত।’