বুধবার , ২৯ মে ২০২৪ | ৭ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. আইন আদালত
  2. আন্তর্জাতিক
  3. আশাশুনি
  4. কলারোয়া
  5. কালিগঞ্জ
  6. কৃষি
  7. খুলনা
  8. খেলা
  9. তালা
  10. দেবহাটা
  11. বিনোদন
  12. যশোর
  13. শিক্ষা
  14. শিল্প সাহিত্য ও সংস্কৃতি
  15. শ্যামনগর

আশাশুনির ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ ও ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির

প্রতিবেদক
satkhirar sakal
মে ২৯, ২০২৪ ১২:১০ পূর্বাহ্ণ

লিংকন আসলাম, আশাশুনি প্রতিনিধি : ঘূর্ণিঝড় রেমাল এর তান্ডবে আশাশুনি উপজেলায় ২৫৩ টি পরিবারের বসতঘর, ২৪ টি স্কুল-মাদ্রাসা ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের টিনের চাল উড়ে গেছে। মঙ্গলবার (২৮ মে) সকালে আশাশুনি উপজেলার বিভিন্ন ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির।

তিনি আশাশুনি সদরের দয়ারঘাট বেড়িবাঁধ, শ্রীকলস, তুয়ারডাঙ্গা আশ্রয়ণ প্রকল্প, প্রতাপনগরের চাকলা বেড়িবাঁধ সহ বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি চাকলার ২০০ ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ১০ কেজি করে চাল বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। এছাড়া ২৭ টন চাল ও ৩ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

এছাড়া উপজেলায় বিদ্যুৎ বিভাগের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী ঝড়ের তান্ডবে বৈদ্যুতিক খুঁটি ভেঙেছে ১১টি, বেঁকে গেছে ২৭টি, তার ছিঁড়ে গেছে ৮১ টি স্পটে, ক্রস ওয়ান ভেঙেছে ১৫টি, ট্রান্সফার্মা নষ্ট হয়েছে ১৩টি ও ভেঙে পড়েছে ২০৩ টি মিটার। আশাশুনি পল্লী বিদ্যুতের এজিএম লিটন মন্ডল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ঝড়ের কবলে পড়ে বিদ্যুৎ বিভাগের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

উপজেলায় প্রত্যেক অঞ্চলে লাইন চালু করতে ঠিকাদার ও অফিসের প্রায় শতাধিক শ্রমিক রাতদিন কাজ করে যাচ্ছে। তবে এর পরেও আরও দুই দিন অপেক্ষা করতে হতে পারে। এই প্রথম ১০ নম্বর সতর্কতা সংকেত এর প্রভাবে উপজেলার কোন নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করতে পারেনি। পানি উন্নয়ন বোর্ডের সেকশন অফিসার সুমন আলীর দেওয়া প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী ঘূর্ণিঝড় রেমাল এর জলোচ্ছ¡াসের তান্ডবে উপজেলার প্রায় ২০ কি.মি. বেড়িবাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

উপজেলা শিক্ষা অফিসার স্বপন বর্মন জানান, ঝড়ে কালকি, খাজরা সহ বিভিন্ন স্থানে মোট ৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের টিনের চাল উড়ে গেছে। মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আতিয়ার রহমান জানান, ঝড়ে ৯ টি মাদ্রাসা ও ৭ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের টিনের চাল উড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা কার্যক্রম আপাতত বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে।

প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ সোহাগ খান জানান, ঝড়ে ৪০টি কাঁচা ঘর সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে ও ২১৩ টি ঘরের আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। পরিদর্শন কালে জেলা প্রশাসকের সাথে ছিলেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রনি আলম নূর, সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ড-২ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মনিরুল ইসলাম, থানা অফিসার ইনর্চাজ বিশ্বজিৎ কুমার অধিকারী ,পিআইও মোঃ সোহাগ খান, এসও মমিনুল এসডিই রাশিদুল ইসলাম, আশাশুনি সদর ইউপি চেয়ারম্যান হোসেনুজ্জামান হোসেন, আনুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান রহুল কুদ্দুস, প্রতাপনগর ইউপি চেয়ারম্যান হাজ্বী আবু দাউদ প্রমুখ।

সর্বশেষ - সাতক্ষীরা সদর

আপনার জন্য নির্বাচিত

ডি.বি.ইউনাইটেড প্রি-ক্যাডেট স্কুলে বার্ষিক সাংস্কৃতিক ও পুরষ্কার বিতরণ

সাতক্ষীরায় বেপরোয়া ট্রাকের চাপায় নিহত দুই

সাতক্ষীরায় অতিরিক্ত ভাড়া নিয়ন্ত্রণে স্থানীয় প্রশাসনের ঝটিকা অভিযান

প্রভাবশালীদের দখল থেকে অবমুক্ত করলেন হাতকাটা ও লেবুখালী খাল

সাতক্ষীরায় প্রায় দেড় কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ

দেবহাটা প্রেসক্লাব নির্বাচনে ১২টি পদে ১৭ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র সংগ্রহ

পাইকগাছায় বাজার মনিটরিং কার্যক্রম জোরদার: মোবাইল কোর্টে জরিমানা আদায়

শ্যামনগরে মিথ্যা মামলা দেওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন

আশাশুনিতে গ্রাম পুলিশদের পোশাক ও সরঞ্জমাদি বিতরণ

সেব সাতক্ষীরা ও খুলনা অঞ্চলের কমিটি গঠন : সভাপতি ডা. আবুল কালাম বাবলা ও সাধারণ সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম