বৃহস্পতিবার , ৩০ মে ২০২৪ | ৬ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. আইন আদালত
  2. আন্তর্জাতিক
  3. আশাশুনি
  4. কলারোয়া
  5. কালিগঞ্জ
  6. কৃষি
  7. খুলনা
  8. খেলা
  9. তালা
  10. দেবহাটা
  11. বিনোদন
  12. যশোর
  13. শিক্ষা
  14. শিল্প সাহিত্য ও সংস্কৃতি
  15. শ্যামনগর

খাজরায় ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে ভেড়িবাঁধের ভাঙন সংস্কারের দাবি

প্রতিবেদক
satkhirar sakal
মে ৩০, ২০২৪ ১২:০৪ পূর্বাহ্ণ

আশাশুনি প্রতিনিধি : আশাশুনি উপজেলার খাজরা ইউনিয়নে পানি উনয়ন বোর্ডের ৭/২ নং পোল্ডারের আওতায় পশ্চিম খাজরা রাজবংশীপাড়া সংলগ্ন কপোতাক্ষ নদের তীরবর্তী তোফাজ্জল হোসেন মোড়লের বাড়ির কাছে স্লুইজগেট থেকে নব কুমারের ঘর পর্যন্ত প্রায় ২শ মিটার জরাজীর্ন ওয়াপদার বাঁধ নতুন করে ভাঙন দেখা দিয়েছে। জরুরী ভাব সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

গত ২৬ মে ঘূর্নিঝড় রেমাল’র আঘাতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত¡াবধানে ৭/২ নং পোল্ডারের সদ্য সংস্কার করা ভেড়িবাঁধের জিও কাপড় ছিড়ে ¯েøাবের মাটি ধস নেমেছে। এছাড়া তোফাজ্জেল হোসেন মোড়লের বাড়ির কাছে স্লুইজ গেট থেকে নব কুমারের লবণের ঘর পর্যন্ত প্রায় ২শ মিটার ভেড়িবাঁধ মারাত্বক ঝুঁকিপূর্ন অবস্থায় আছে। কোথাও কোথাও এক হাতের মত জায়গা অবশিষ্ট আছে। সংস্কার কাজ না করা হলে বর্ষা মৌসুমে বাঁধটি ভেঙে গেলে খাজরা, রাউতাড়া বিলের হাজার বিঘা মৎস্য ঘর প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা বিরাজ করছে। ক্ষতি হতে পারে কয়েক হাজার কোটি টাকা।

তাছাড়া লবণ পানি প্রবেশ করলে লোকালয়ের মানুষ পানি বন্দী জীবন যাপনসহ ব্যাপক ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যদিও কপোতাক্ষ নদ ভরাট হয়ে গেছে তারপরও বর্ষা মৌসুমে অতিরিক্ত জোয়ারের পানি বৃদ্ধির ফলে এই বেড়ি বাঁধগুলো ঝুঁকিমুক্ত নয় বলে এলাকাবাসী জানিয়েছেন।পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৭/২ নং পোল্ডারের আওতায় উপক‚ল পশ্চিম খাজরা রাজবংশী পাড়ার প্রায় ৪০টি পরিবার বসবাস কর। অধিকাংশ পরিবার কপোতাক্ষ নদে জাল ধরে মাছ শিকার করে তারা জীবন জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। উপক‚লীয় বাসিন্দা হওয়ায় তারা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় আতঙ্কে থাকে।

তাদের দাবি এই বেড়িবাঁধ গুলো যদি কংক্রিট ব্লকের মাধ্যমে টেকসই বাঁধ নির্মান করা যায় তাহলে তারা স্থায়ীভাবে ঝুঁকিমুক্ত হতে পারবে। এব্যাপারে স্থানীয় বাসিন্দা অশোক কুমার মজুমদার বলেন, আমাদের এই নদী পাড়ের বাসিন্দার অধিকাংশ নি¤œ আয়ের মানুষ। বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হলে আমাদের দুর্দশার অন্ত থাকবে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের সদয় দষ্টি কামনা করছি। মাস্টার হাবিবুর রহমান বলেন, খাজরা ইউনিয়নের খাজরা গ্রামকে বলা হয় ভ‚স্বর্গ। সব জায়গায় লবণ পানি উঠলেও খাজরা গ্রামে কখনও লবণ পানি উঠেনি। এই জরাজীর্ন বাঁধটি দ্রæত সংস্কার না করলে বাঁধ ভেঙে লোকালয়ে লবণ পানি প্রবেশ করতে পারে। এলাকাবাসী ক্ষয় ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পেতে অতি দ্রæত বাঁধটি সংস্কার করতে দাবী জানান।

সর্বশেষ - সাতক্ষীরা সদর

আপনার জন্য নির্বাচিত

ডি.বি.ইউনাইটেড প্রি-ক্যাডেট স্কুলে বার্ষিক সাংস্কৃতিক ও পুরষ্কার বিতরণ

সাতক্ষীরা বিশ্ববিদ্যালয় ‘আমার ভাবনা’ শীর্ষক আলোচনা সভা

তালায় জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের মূল্যায়ণ ও সমাপনী

কালিগঞ্জে ধর্ষণ মামলায় আটক-১

শ্যামনগরে যুক্তরাজ্য বিএনপির স্বনির্ভর সম্পাদক মনিরুজ্জামানের মতবিনিময়

ন্যায্য মজুরির দাবিতে উপকূলীয় খেটে খাওয়া মানুষের অবস্থান কর্মসূচি

৪৩ পেরিয়ে ৪৪-এ পা রাখলেন দৈনিক পত্রদূতের বার্তা সম্পাদক শহীদুল ইসলাম

আলিপুর আজিজিয়া দাখিল মাদরাসার পরীক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা

জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নিমিত্তে অংশিজন সভা

দৈনিক সাতক্ষীরার সকালের তৃতীয় বর্ষে পদার্পণ উপলক্ষে আলোচনা ও দোয়া