রবিবার , ২৬ জানুয়ারি ২০২৫ | ৬ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. আইন আদালত
  2. আন্তর্জাতিক
  3. আশাশুনি
  4. কলারোয়া
  5. কালিগঞ্জ
  6. কৃষি
  7. খুলনা
  8. খেলা
  9. তালা
  10. দেবহাটা
  11. বিনোদন
  12. যশোর
  13. শিক্ষা
  14. শিল্প সাহিত্য ও সংস্কৃতি
  15. শ্যামনগর

মনিরামপুরে একসঙ্গে মানুষ-মৌমাছির বসবাস

প্রতিবেদক
satkhirar sakal
জানুয়ারি ২৬, ২০২৫ ১১:৪৬ অপরাহ্ণ

হেলালউদ্দিন, রাজগঞ্জ : বাড়িটি ঘিরে রেখেছে মৌমাছি। বারান্দা সহ চারপাশে অন্তত ২৩টি মৌমাছির বড়বড় চাক। এসব মৌমাছি বছরের আটমাস ধরে থাকে বাড়িটিতে। বাড়িটি এখন এলাকায় মৌমাছির বাড়ি হিসেবে পরিচিত। কেউ মৌমাছি দেখতে আবার কেউবা ছবি তুলতে যান বাড়িটিতে। পরিবারের সদস্যদেও মতোই মানুষের সঙ্গে বসবাস করছে মৌমাছি। প্রাকৃতিক ভাবে বনের মৌমাছি আর পরিবারটির সদস্যদেও মাঝে এই ভালোবাসার বন্ধন গড়ে উঠেছে ছয় বছর আগে।

যশোরের মনিরামপুর উপজেলার খানপুর ইউনিয়নের শেখ পাড়া খানপুর গ্রামের ইসাহক আলীর ছেলে আলমগীর হোসেন। বাড়িতে সন্তানের মতো লালন-পালন করছেন মৌমাছির ২৩টি দলকে। পরিবারটির সঙ্গে মিলেমিশে একাকার হয়ে আছে কয়েক লাখ মৌমাছি। চাষি আলমগীর হোসেন বলেন, ছয় বছর আগে হঠাৎ বাড়ির বিভিন্ন স্থানে সাত-আটটি মৌমাছির চাক এসে হাজির হয়। এরপর থেকে প্রতি বছরই নির্দিষ্ট সময়ে মৌমাছির দলগুলো বাড়িতে চলে আসে।

দ্বিতল বিশিষ্ট বাড়ির বেলকনি, দেওয়াল সহ বিভিন্ন স্থানে চাক তৈরি করে। প্রতি বছরই এই মৌমাছির দলের আগমনের সংখ্যা বেড়েছে। এ বছর এসেছে ২৩টি মৌমাছির দল। আমাদেও পরিবারেরই অংশ তারা। তিনি আরও বলেন, মৌমাছির সঙ্গে পরিবারের সদস্যরা মিশে গেছে। আমার বাবা বেশিরভাগ সময় তাদের দেখাশোনা করে। তাদের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে কিনা দেখে, আমিও দেখি।

তাছাড়া আমার মা, স্ত্রী, ছেলে-মেয়ে সহ পরিবারের অন্যরাও তাদের দেখভাল করে। বছরের নভেম্বর থেকে জুন পর্যন্ত মৌমাছির দলগুলো বাড়িতে থাকে। এরপর একদিন হঠাৎ করে সব চলে যায়। তখন মনটা খুব খারাপ লাগে। অপেক্ষায় থাকি আবার কবে মৌমাছি গুলো ফিওে আসবে। ঠিক নির্দিষ্ট সময়ে আবারও চলে আসে মৌমাছি গুলো। এভাবে চলছে গত ছয় বছর। আট মাসে দুইবার মৌমাছির চাক থেকে মধু সংগ্রহ করি। বছওে প্রায় ৫০ হাজার টাকার মধু বিক্রি হয়।

আলমগীরের ফুফু আছিয়া খাতুন বলেন, প্রথম দিকে কামড়ানোর ভয় পেলেও এখন ভয় লাগেনা। কেননা মৌমাছি আমাদেও কাউকে আক্রমণ করেনা। কামড়ায়ও না। মনিরামপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাহমুদা আক্তার বলেন, এটি মেইলিসিরা প্রজাতির মৌমাছি। এই মৌমাছি গুলো প্রকৃতি ও পরিবেশ বোঝে। যেখানে নিরাপত্তা, বাঁচার পরিবেশ ও খাবারের ভালো সুব্যবস্থা পায় সেখানেই মূলত তারা বাসাবাঁধে। এগুলো সুন্দরবনের মৌমাছি। এক বছর যেখানে বাসা বাঁধে নির্দিষ্ট সময় পার হওয়ার পর চলে যাওয়ার সময় সেখানে কিছু আলামত রেখে যায়। পওে রবছর সেখানেই ফিরে আসে।

সর্বশেষ - সাতক্ষীরা সদর

আপনার জন্য নির্বাচিত

সাতক্ষীরায় জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন

হাজী শামসুদ্দিন হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানায় বদরী সদস্য সম্মেলন

কালিগঞ্জ উপজেলার শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক নির্বাচিত গাজী মিজানুর রহমান

বুড়িগোয়ালিনীতে মাটির রাস্তা উচুকরনের শুভ উদ্বোধন

সাতক্ষীরা সদরে কিছু এলাকায় খাবার পানির সংকট প্রকট

আশাশুনিতে এডভোকেসি নেটওয়ার্ক কমিটির ষান্মাসিক সভা

পৌরসভার বর্ধিত পানির বিল পরিশোধ না করার ঘোষণা, দুই সপ্তাহের মধ্যে প্রত্যাহার করা না হলে ১২ জুলাই ঘেরাও

আশাশুনিতে আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী ও জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস উদযাপিত

অবসরে যাচ্ছেন আশাশুনি সর. মাধ্য. বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আশরাফুন্নাহার

বুধহাটা বাজার আইবিডব্লিউএফ কমিটি গঠন