মোঃ আমিরুজ্জামান বাবু : হেমন্তের আলো ঝলমল সোনালী প্রভাতে জেলার শতাধিক ডেকরেটর মালিক ও সহকর্মীদের মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মিলনমেলার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে অতীতের ফেলে আসা দিনগুলো স্মরণ করেন অনেকেই।
স্মৃতিকাতর অনেকেই বলে ওঠে-হে ক্ষণিকের অতিথি এলে প্রভাতে কারে চাহিয়া, ঝরা শেফালির পথ বাহিয়া। কেউ আবার বলে ওঠেন-কত কথা হলো বলা কত কথা তবু বাকি, তাই তোমারে শুধু ডাকি।, আজকের এই চাঁদের আলো লাগে কত ভালো। কেউ বলেন-আমি রব চিরদিন তোমারি যেন, কাছে কিবা থাকি দূরে এই ভ‚বণে সেকথাটি রেখো স্মরণে।
এভাবে স্মরণে আর শ্রদ্ধায় আলোচকদের মুখ থেকে বেরিয়ে আসে আজ হতে শত বর্ষ আগে সাতক্ষীরার ডেকরেটর শিল্পের স্বপ্নদষ্টা তুফান কোম্পানীর ও ডেকোরেটর প্যালেস এর কথা। ত্রিকালের সাক্ষী তুফান কোম্পানীর বংশ পরম্পরায় আজ সেই শিল্পের বিকাশ হয়েছে জেলা জুড়ে। তুফান কোম্পানী আজ জেলাজুড়ে একটি ব্রান্ড।
তুফান কোম্পানীর পদাঙ্ক অনুসরণ করে আজ এ শিল্পকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়েছেন তার বড় ছেলে ব্যবসায়ী আব্দুল্লাহ সিরাজ। তুফান কোম্পানীর মতো অনেক ডেকরেটর মালিক তাদের বিকাশের গল্প শোনালেন এ মিলনমেলায়। এসময়, ডেকোরেটর প্যালেস এর পরবর্তীতে এর সত্বাধিকারী হিসাবে সবার সাথে পরিচিত হন ডা: তামান্ন যিনি আব্দুল্লা সিরাজের বড় মেয়ে।
হেমন্তের মিষ্টি রোদের সোনালী সকাল যেনো স্মৃতিকাতর হয়ে উঠেছিল ফেলে আসা দিনগুলোর কথা মনে করে। স্মৃতির মুকুরে এযেন চির অ¤øান এক সাফল্য গাঁথা। তাই স্মৃতির জানালা খুলে মনের অনুভূতি প্রকাশের মধ্য দিয়ে ডেকরেটর মালিকরা প্রজন্মের কাছে তুলে ধরেন তাদের অভিজ্ঞতা। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিল কামরুল ইসলাম ফারুক, বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী ও সমাজ সেবক ডাঃ আবুল কারাম বাবলা, তাজুল ইসলাম রিপন, অতিয়ার রহমান, খায়রুল ইসলাম, নান্টু, রফিক সহ জেলার বিভিন্ন ডেকোরেটর মালিক ও সহযোগী বৃন্দ।
