আহিদুজ্জামান খান : ঘনকুয়াশা ও কনকনে ঠান্ডায় জবুথবু সাতক্ষীরার মানুষের জনজীবন। ছিন্নমূল মানুষেরা আগুন জে¦লে তীব্র শীত নিবারণের চেষ্টা করছে। সকাল ১১টা পর্যন্ত দেখা মিলছে না সূর্যের। তবে এসময়ে বাড়ছে শীতের পিঠার চাহিদা। সকালে ও সন্ধ্যায় গরম ভাপা (ধুপি) ও চিতই পিঠা খেয়ে অনেকে সময় পার করছেন। দেরীতে আসছে ঢাকা চিটাগাংসহ দুরপাল্লার পরিবহন। বাড়ছে হীমেল হাওয়া।
সাতক্ষীরা শহর সহ বিভিন্ন উপজেলার গড় তাপমাত্রা ছিল ১২.৪ ডিগ্রি। ফলে বাড়ছে শীতজনিত রোগের প্রকোপ। শীতে অনেকের হাতপা ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে। ঘর থেকে বের হওয়া যাচ্ছেনা বাহিরে। তাই আগুন পোহাচ্ছেন তারা। বৃদ্ধ আঃ করিম ও জয়উদ্দিন বলেন, প্রচন্ড ঠান্ডা গরীব মানুষ তাই আগুন পোহায়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছি। এখন পর্যন্ত কোন গরম কাপড় পাননি তারা। এদিকে সন্ধ্যায় শহরের বিভিন্ন যায়গায় ভাপা পুলি চিতই পিঠার বেচাকেনা জমে উঠেছে। পিঠা বিক্রেতা খাদিজা বেগম ও ময়না জানায়, শীতের সময় ৪ মাস চলে পিঠের বেচাকেনা। পিঠা বিক্রি করেই তাদের সংসার চলে ভাল।